কিশোরগঞ্জ সহ ১৩টি উপজেলার মধ্যে ৭টি উপজেলা হাওড় অধ্যুষিত উপজেলা। এইসব উপজেলায় ইবি বোরো ধান প্রায় কয়েক লক্ষ একর জমি ফসলের আওতায় এসেছে। এর মধ্যে বাজিতপুর, নিকলী, অস্টগ্রাম, ইটনা, মিঠামইন হাওড়গুলোতে সাবেক রাস্ট্রপতি অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ পানি উন্নয়ন বোর্ড, এলজিইডি, সড়ক জনপদের মাধ্যমে হাওড়ে কৃষকের জন্য সড়কপথ দিয়ে যাতে কৃষকরা বৈশাখ ও জৈষ্ঠ্য মাসে ইরি বোরো ধান সহজে আনতে পারে সেজন্য উন্নয়ন করেছেন। এইদিকে প্রতি বছর এইসব হাওড় অধ্যুষিত কৃষকের প্রতি একরে ৮০-১০০ মন ধান ফলন হচ্ছে বলে কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানাগেছে। হাওড়ে কৃষকরা জানান, সরকার যদি ডিজেল, কেরোসিন ও বৈদ্যুতিক সঠিকভাবে দিতো তাহলে আরো কৃষকরা লাভবান হবে। তারা আরো বলেন, এখন পর্যন্ত বৈরী আবহাওয়া না থাকার কারণে ফসল তারা সুন্দর ভাবে তুলছেন। হাওরের প্রায় ৬০% ধান কৃষক গোলার মধ্যে তুলেছেন। ৪০% ধান যদি এই শুকনো আবহাওয়ার মধ্যে তুলতে পারে তাহলে অন্যান্য বছরের তুলনায় এক তৃতিয়াংশ ধান বেশী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।