মাঝ খানে আর মাত্র ১ দিন ২১ মে (মঙ্গলবার) চিতলমারী উপজেলা পরিষদের নির্বাচন হবে। এই নির্বাচনের শেষ মুহুর্তে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর মধ্যে অশোক কুমার বড়াল মোটর সাইকেল প্রতীক ও এ জে এম আলমগীর সিদ্দিকীর দোয়াত কলম প্রতীকের ভোট যুদ্ধ হবে। বিজয় ছিনিয়ে নিতে তারা কর্মী সমার্থকদের নিয়ে শেষ মুহুর্তে চষে বেড়াচ্ছেন উপজেলার এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত। কেউ বলছেন আলমগীর সিদ্দিকীর বহর বড়। কেউ বলছেন অশোক বড়ালের বহর কম ভাবলে হবেনা। আবার অনেকে বলছেন, “লেভেল প্লেইং ফিল্ড” থাকলে খেলা হবে। আর চায়ের টেবিলে চা পিপাশু ভোটাররা বলছেন, উপজেলায় ১ লাখ ২০ হাজার ৯শ’ ৩৯ জন ভোটার। তার মধ্যে চেয়ারম্যান প্রার্থী হলেন দুইজন। হিসাব খুব সহজ যদি প্রভাব মুক্ত নির্বাচন হয়। দোয়াত কলম প্রতীক আলমগীর হোসেন সিদ্দিকীর বিজয় নিশ্চিত। অপর দিকে অশোক কুমার বড়ালের কর্মী সমার্থকদের মুখে শোনা যাচ্ছে বড়াল পুনরায় নির্বাচিত হবেন। কারণ তার সমর্থনে এমপি শেখ হেলাল উদ্দীন রয়েছেন। এই বক্তব্যের প্রেক্ষিতে অনেকে সাংবাদিকদের বলেন, ভোটের মাঠে দুইজন প্রার্থীর মুখে একটি শব্দ আমারা শুনেছি। তারা বলেছেন জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের সৈনিক আমরা। আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শেখ হেলাল উদ্দীন আমাদের অভিভাবক। তাই যদি হয় তবে এমপি শেখ হেলাল উদ্দীন ভোটের মাঠে কারো পক্ষ নিতে পারেন? এটা গুজব ছাড়া কিছু নয়। জনগনের দৃষ্টি ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করার নামান্তর ও নির্বচনী কৌশল।