প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে পাবনার সুজানগরের সাতবাড়ীয়া ইউনিয়নের ২৭টি গ্রাম লকডাউন করা হয়েছে। সাতবাড়ীয়ার কৃতী সন্তান পাবনা-২আসনের সংসদ সদস্য আহমেদ ফিরোজ কবিরের নির্দেশে ওই সকল গ্রাম লকডাউন করা হয়। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আবুল হাশেম জানান, দেশে করোনাভাইরাসের রোগী শনাক্তের পরপরই ইউনিয়নের সকল গ্রামের দোকানপাট
পাবনার সুজানগরে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সরকারি নিষেধাজ্ঞা মানছেনা কেউ। তারা সরকারি নিষেধাজ্ঞা উপক্ষো স্থানীয় হাট-বাজার এবং রাস্তা-ঘাটে অবাধে চলা-ফেরা করছে। বিশেষ করে সুজানগর পৌর বাজার এবং পৌর শহরের রাস্তা-ঘাটে লোকজনের বিচরণ চোখে পড়ার মতো।সরেজমিন সুজানগর পৌর বাজার ঘুরে দেখা যায়, সবজি এবং মুদিখানা দোকান ছাড়াও
পাবনার চাটমোহরে শনিবার বিকেলে প্রবল ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে আম ও লিচুর গুটিসহ গাছপালা ও ফসলের ক্ষতি হয়েছে। বিকেল ৫টার দিকে ঝড় শুরু হয়। সাথে ছিলেঅ শিলাবৃষ্টি। প্রায় ২ ঘন্টা বৃষ্টিপাত হয়। ঝড়ে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় আম ও লিচুর গুটির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ভেঙে গেছে অসংখ্য
পাবনার চাটমোহরে সরকারি-বেসরকারিভাবে করোনা প্রভাবে কর্মহীন,দরিদ্র অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। চাটমোহর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ পর্যন্ত ৭ হাজার পরিবারের মধ্যে ১০ কেজি করে চাউল বিতরণ করা হয়েছে। চাটমোহর উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আঃ হামিদ মাস্টার ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ অব্যাহত রেখেছেন। নিজস্ব
পাবনার চাটমোহরে সরকারি সকল নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে.সামাজিক দুরত্বকে থোরাইকেয়ার করে রাত ১২টা হাট বসানো হয। একই সাথে উপজেলার সকল হাচ-বাজারে অসংখ্য মানুষের সমাহম ঘটছে। করোনা ভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে মানুষের চলাচল নিয়ন্ত্রণ,যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন করা ও লকডাউন (অবরুদ্ধ) কার্যকর করার মাধ্যমে সামাজিক দুরত্ব নিশ্চিত করতে হিমশিম
পাবনার সুজানগরের নারায়নপুর গ্রামে স্বামীর উপর অভিমান করে আয়শা খাতুন (২৫) নামে এক পাষ- মা তার ৪বছরের শিশু কন্যা কেয়া খাতুনকে বিষপানে হত্যার পর নিজেও বিষপানে আত্মহত্যা করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত শুক্রবার সকালে। সুজানগর থানা পুলিশ জানায়, ওইদিন সকালে পারিবারিক একটি বিষয় নিয়ে আয়শা খাতুনের
পাবনার চাটমোহরে শুক্রবার পর্যন্ত করোনা ভাইরাস সন্দেহে ১০ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প. কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ শুয়াইবুর রহমান জানান,১০ জনের নমুনা পাঠানো হয়েছিলো। ৮ জনের রিপোর্ট পাওয়া গেছে। ৮টি রিপোর্টই নেগেটিভ। ২ জনের রিপোর্ট এখনও আসেনি। তিনি করোনায় আতঙ্কিত না হয়ে
পাবনার চাটমোহরে ঢাকা ও নারায়নগঞ্জ থেকে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ আসছে। ফলে গোটা উপজেলায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। কারণ বর্তমানে করোনা আক্রমণের সংখ্যা ঢাকা ও নারায়নগঞ্জে বেশী। প্রতিদিন চাটমোহর উপজেলার ডিবিগ্রাম,বিলচলন,মুলগ্রাম,হান্ডিয়াল,নিমাইচড়া,মথুরাপুর ইউনিয়ন ও পৌর এলাকার বিভিন্ন গ্রাম ও মহল্লায় ঢাকা,নারায়নগঞ্জ,চাঁদপুর,মাদারীপুর থেকে লোকজন আসছেন। গণপরিবহণ বন্ধ থাকলেও মূলতঃ
চাটমোহর উপজেলা চেয়ারম্যান আ. হামিদ মাস্টার তাঁর ব্যক্তিগত তহবিল হতে কর্মহীন দরিদ্র মানুষের মাঝে ধারাবাহিকভাবে খাদ্যসামগ্রী বিতরণের অংশ হিসেবে শনিবার চাটমোহর সভার ৫০টি হিন্দু পরিবারের মধ্যে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেন। সকালে বালুচর জগন্নাথ মন্দির চত্বরে উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রবীর দত্ত চৈতন্য,সাংগঠনিক সম্পাদক কিংকর
পাবনার চাটমোহরে শনিবার প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকদের মধ্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে। কৃষি প্রণোদনার আওতায় উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর উপজেলার ৭শ’ কৃষকের মধ্যে ৫ কেজি করে ধানের বীজ,২০ কেজি করে ডিএপি সার ও ১০ কেজি করে এমওপি সার বিতরণ করা হয়। সকালে