শনিবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২শে অগ্রহায়ণ ১৪৩২
শনিবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২শে অগ্রহায়ণ ১৪৩২
শনিবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২শে অগ্রহায়ণ ১৪৩২
পদ্মা নদীর প্রবল স্রোতে জেটি ও র্যাম্প ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পুনরায় চালু হয়েছে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল। শনিবার (৯ আগস্ট) সকাল সাড়ে সাতটার দিকে পাটুরিয়া এক নম্বর ফেরিঘাট সংলগ্ন কড়ইতলা পয়েন্ট থেকে সীমিত পরিসরে লঞ্চ চলাচল শুরু হয়।
লঞ্চ মালিক সমিতির ম্যানেজার পান্না লাল নন্দী জানান, মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) পদ্মার ভাঙনে পাটুরিয়া লঞ্চঘাটের একটি জেটি নদীতে বিলীন হয়ে গেলে অস্থায়ীভাবে ২ নম্বর ফেরিঘাটে যাত্রী ওঠানামা চলছিল। কিন্তু শুক্রবার (৮ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে ফেরিঘাটের একটি র্যাম্পের তার ছিঁড়ে পানিতে ডুবে যায় এবং অন্য র্যাম্পের গোড়া থেকে মাটি সরে গিয়ে সেটিও অনুপযোগী হয়ে পড়ে। ফলে ঝুঁকি এড়াতে লঞ্চ চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।
শনিবার সকালে বিকল্প হিসেবে কড়ইতলা এলাকা থেকে লঞ্চ চলাচল শুরুর ব্যবস্থা করা হয়। তবে সেখানে পন্টুন না থাকায় যাত্রীদের উঠানামায় ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। পান্না লাল নন্দী দ্রুত স্থায়ী লঞ্চঘাট নির্মাণের দাবি জানিয়ে বলেন, তা না হলে নৌপথে লঞ্চ চলাচল আবারও বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুট দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার সঙ্গে রাজধানীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জলপথ সংযোগ। এ পথ বন্ধ থাকায় বিপুলসংখ্যক যাত্রী ও যানবাহন পারাপারে বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটে।১৩ ঘণ্টা পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক
পদ্মা নদীর প্রবল স্রোতে জেটি ও র্যাম্প ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পুনরায় চালু হয়েছে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল। শনিবার (৯ আগস্ট) সকাল সাড়ে সাতটার দিকে পাটুরিয়া এক নম্বর ফেরিঘাট সংলগ্ন কড়ইতলা পয়েন্ট থেকে সীমিত পরিসরে লঞ্চ চলাচল শুরু হয়।
লঞ্চ মালিক সমিতির ম্যানেজার পান্না লাল নন্দী জানান, মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) পদ্মার ভাঙনে পাটুরিয়া লঞ্চঘাটের একটি জেটি নদীতে বিলীন হয়ে গেলে অস্থায়ীভাবে ২ নম্বর ফেরিঘাটে যাত্রী ওঠানামা চলছিল। কিন্তু শুক্রবার (৮ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে ফেরিঘাটের একটি র্যাম্পের তার ছিঁড়ে পানিতে ডুবে যায় এবং অন্য র্যাম্পের গোড়া থেকে মাটি সরে গিয়ে সেটিও অনুপযোগী হয়ে পড়ে। ফলে ঝুঁকি এড়াতে লঞ্চ চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।
শনিবার সকালে বিকল্প হিসেবে কড়ইতলা এলাকা থেকে লঞ্চ চলাচল শুরুর ব্যবস্থা করা হয়। তবে সেখানে পন্টুন না থাকায় যাত্রীদের উঠানামায় ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। পান্না লাল নন্দী দ্রুত স্থায়ী লঞ্চঘাট নির্মাণের দাবি জানিয়ে বলেন, তা না হলে নৌপথে লঞ্চ চলাচল আবারও বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুট দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার সঙ্গে রাজধানীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জলপথ সংযোগ। এ পথ বন্ধ থাকায় বিপুলসংখ্যক যাত্রী ও যানবাহন পারাপারে বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটে।
