জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার নোয়ারপাড়া ইউনিয়নে কামারপাড়া এলাকায় ফজলু হক আকন্দ এক অসাধু কবিরাজির নামে এলাকার ্টবেং দুরদূরান্ত থেকে আগত সহজ সরল মানুষ গুলোকে দীর্ঘদিন যাবত ধোকাবাজি করে সর্বশার্ন্ত করে আসছেন। কবিরাজের খপ্পরে পরে দিন-দিন অসহায় মানুষ গুলো প্রতারিত হয়ে কাবরাজের কাছে! এলাকাবাসিরা জানতে চায় এর কি বিহিত ব্যবস্থা নেই সরকার কিংবা স্থানীয় প্রশাসনের কাছে? এ বিষয়ে প্রতারণার স্বীকার এলাকার সাধারণ মানুষের মাঝে বর্তমানে চরম ক্ষোভ ও হতাশা বিরাজ করছে।
এলাকাবাসিরা জানান ফজলু হক আকন্দ কবিরাজির নামে সাধারণ মানুষকে সব সমস্যার সমাধান,য়েমন স্বামী স্ত্রীর মনোমালিন্য, প্রেমে ব্যর্থতা, পড়ালেখা অমনোযোগী, অবাধ্য সন্তানকে বাধ্য করা, শত্রু দমন, নানাবিধ সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকেন তাবিজ। এলাকাবাসী জানান, এই কাজে তার কাছে জ্বিন আছে। সেই জ্বিন না’কি তাকে সহযোগিতা করে জ্বিনের সাহায্যে তিনি এসব তাবিজ;কবজ;ঝাড় ফ’ঁ বা মাটি তুলে এনে রোগির এমনকি রোগের সমস্যা সমাধান করে দেয়ার আশ্বাস দিঢে সর্বসিস্ম নাজরানা ২শত টাকা। সর্ববোর্চ্চ ৮ থেকে ১০ হাজার টাকার পর্যন্ত নিয়ে থাকেন। এলাকা আনোয়@ার,মোফাজ্জল,সহিদুল,সাইদুর জানান, এই ভন্ড কবিরাজ হাজার হাজার টাকা পয়সাই হাতিয়ে নিচ্ছেন না বরং নারদের অসহায়ত্বের সুয়োগে স্বামীকে বাধ্য করে দিতে তার সাথে একান্ত মিলনে কেলেঙ্কারির একাধিক অভিযোগ রয়েছে বলে ্যঅভিযোগ করেন।
এ বিষয়ে ভূক্তভোগি ইসলামপুর পৌর শহরের দক্ষিন দরিয়াবাদ এলাকার বাসিন্দা আবেদা বেগম জানান. পেটের ব্যথা সমস্যা নিয়ে গেলে তার কাছে সে চরম প্রতারিত হয়েছি। কটাপুর গ্রামের সালমান মিয়া বলেন- বউ নিয়ে সমস্যা সমাধানের জন্য গেলে অনেক টাকা নিয়ে প্রতারণ করেছে কবিরাজ। এছাড়াও দুমুঠ- টনকি বাজারের জুয়েল মিয়া, পচাবহলা গ্রামের রাসেল মিযা,জামথল গ্রামের মছিরন বেগম তাবিজ,কবজের মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের কধা বলে নানা ধরণের নাজেহাল করেছেন বলে জানান।
এ বিষয়ে নোয়ারপাড়া ইউনিয়ন পরিয়দের চেয়ারম্যান রোমান হাসান বলেন,আমার জানা মতে ফজলু হক আকন্দ ভন্ড জ্বীনের কবিরাজ। সে ট্রেড লাইসেন্স নিতে ্এলেও আমি তাকে দেইনি। এই ভন্ড ও প্রতারকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনের সহযোগীতা কামনা করছি বলে উল্লেখ করেন।
এ বিষয়ে ইসলামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো.তৌহিদুর রহমান জানান, এ ঘটনার সঠিক তদন্ত করে আইগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।