নৌ-দুর্ঘটনার ঝুঁকিতে গজারিয়া উপজেলা

গজারিয়া অংশ মেঘনার শাখা নদী গিলে খাচ্ছে শত শত 'ঝোপ'

এফএনএস (মোঃ আমিরুল ইসলাম নয়ন; গজারিয়া, মুন্সীগঞ্জ) :
| আপডেট: ৯ অক্টোবর, ২০২৫, ১২:৫৮ পিএম | প্রকাশ: ৯ অক্টোবর, ২০২৫, ১২:৫৮ পিএম
গজারিয়া অংশ মেঘনার শাখা নদী গিলে খাচ্ছে শত শত 'ঝোপ'

গজারিয়া উপজেলা  মেঘনার নদী ও শাখা নদী দ্বারা বেষ্টিত গজারিয়া  উপজেলায় নদীপথ এখন চরম ঝুঁকিপূর্ণ।অভিযোগ উঠেছে, মাছ ধরার নামে বিভিন্ন প্রভাবশালী মহলের ছত্রচ্ছায়ায় নদীজুড়ে তৈরি করা হয়েছে শত শত অবৈধ 'ঝোপ' বা মাছের ফাঁদ। এসব স্থাপনার কারণে নদীপথ সংকীর্ণ হয়ে নৌ-চলাচলে বড় ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে, যা যেকোনো মুহূর্তে ভয়াবহ নৌ-দুর্ঘটনার জন্ম দিতে পারে।

স্থানীয়রা জানাচ্ছেন, এই ঝোপ তৈরির একটি নীরব প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে, যেখানে প্রভাবশালীরা পুরো নদীকেই যেন ব্যক্তিগত সম্পত্তিতে পরিণত করেছেন। দিনরাত চলছে বাঁশ ও জালের সাহায্যে নদীর বড় অংশ দখল করে এই স্থাপনা তৈরির কাজ।

 বড় রায়পাড়া  থেকে দাউদকান্দি গোমতী সেতু  এই  হোসেন্দী  ও গজারিয়া নয়ানগর রসুলপুর কালিপুরা চৌদ্দ কাহনিয়া বাউশিয়া বসুরচর গুয়াগাছিয়া  এলাকায় ঝোপের ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি।

গজারিয়া অংশের মেঘনা ঘাট থেকে দাউদকান্দি গোমতী ও গজারিয়া ইসমানিচর রুটে: এখানে বালুয়াকান্দি ,  গজারিয়া ইসমানিচর  এবং গোমতী সেতু রসুলপুর গজারিয়া নয়ানগর  এলাকায় নদী কার্যত ঝোপের দখলে।মেঘনা ঘাট  ঝোপের কারণে নৌ-চলাচল ব্যাহত হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরু নদীপথে আড়াআড়িভাবে এসব ঝোপ থাকায় বড় নৌ-যান তো বটেই, এমনকি ছোট নৌকা চলাচলেও মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। অবিলম্বে এসব অবৈধ স্থাপনা অপসারণ করা না হলে যেকোনো সময় বড় ধরনের প্রাণহানি ঘটতে পারে।

স্থানীয় প্রশাসন দ্রুত এই অবৈধ দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে নদী দূষণ ও নৌ-দুর্ঘটনা - উভয় দিক থেকেই পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সাধারণ মানুষ।

এদিকে গজারিয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল আলম বলেন আমি মৎস্য কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছি অবৈধ  ঝোপ মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে উচ্ছেদ করতে হবে মেঘনা  নদী এলাকায় অবৈধ মেঘনার শাখা নদী গিলে খাচ্ছে শত শত 'ঝোপ': নৌ-দুর্ঘটনার ঝুঁকিতে মেঘনা উপজেলা। 

মেঘনার শাখা নদী দ্বারা বেষ্টিত মেঘনা উপজেলায় নদীপথ এখন চরম ঝুঁকিপূর্ণ।অভিযোগ উঠেছে, মাছ ধরার নামে বিভিন্ন প্রভাবশালী মহলের ছত্রচ্ছায়ায় নদীজুড়ে তৈরি করা হয়েছে শত শত অবৈধ 'ঝোপ' বা মাছের ফাঁদ। এসব স্থাপনার কারণে নদীপথ সংকীর্ণ হয়ে নৌ-চলাচলে বড় ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে, যা যেকোনো মুহূর্তে ভয়াবহ নৌ-দুর্ঘটনার জন্ম দিতে পারে।

স্থানীয়রা জানাচ্ছেন, এই ঝোপ তৈরির একটি নীরব প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে, যেখানে প্রভাবশালীরা পুরো নদীকেই যেন ব্যক্তিগত সম্পত্তিতে পরিণত করেছেন। দিনরাত চলছে বাঁশ ও জালের সাহায্যে নদীর বড় অংশ দখল করে এই স্থাপনা তৈরির কাজ।

গজারিয়া উপজেলার মেঘনা নদী  : এলাকায় নদী কার্যত ঝোপের দখলে।মেঘনা ঘাট থেকে  ঘাট গজারিয়া উপজেলার নৌ রুটে: এই রুটের  গুয়াগাছি মেঘনা শাখা নদী  এলাকায়ও ঝোপের কারণে নৌ-চলাচল ব্যাহত বিশেষজ্ঞরা বলছেন  আড়াআড়িভাবে এসব ঝোপ থাকায় বড় নৌ-যান তো বটেই, এমনকি ছোট নৌকা চলাচলেও মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। অবিলম্বে এসব অবৈধ স্থাপনা অপসারণ করা না হলে যেকোনো সময় বড় ধরনের প্রাণহানি ঘটতে পারে।

স্থানীয় প্রশাসন দ্রুত এই অবৈধ দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে নদী দূষণ ও নৌ-দুর্ঘটনা - উভয় দিক থেকেই পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সাধারণ মানুষ।

আপনার জেলার সংবাদ পড়তে