কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর পৌরসভা সহ ১১টি ইউনিয়নের প্রায় ২৮ হাজার গ্রাহক বুধবার থেকে আজ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ২দিনে অন্তত ৫০ থেকে ১০০ ভাগ বিদ্যুৎ লোডশেডিংয়ের আওতায় পড়েছে বিদ্যুৎ গ্রাহক। কিসের জন্য বিদ্যুৎ লোডশেডিং হচ্ছে তেমন কোন নোটিশ অথবা মাইকিং করছে না বিদ্যুৎ বিভাগ। বিশেষ করে সন্ধার সময় থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ৮ থেকে ১০ বার বিদ্যুৎ উঠা-নামা করার কারণে ক্ষুদে শিক্ষার্থী, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের লেখা-পড়া বিঘ্ন ঘটছে চরমভাবে। অন্যদিকে ছোট শিশু শুরু করে অতিরিক্ত গরমে বৃদ্ধরা বিদ্যুৎ না থাকার কারণে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। সরকারি হাসপাতাল ও জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রোগীরাও কষ্ট পাচ্ছেন। বিদ্যুৎ বিভাগের বাজিতপুর নির্বাহী প্রকৌশলী ও সহকারী প্রকৌশলীকে ফোন দিলেও তারা ইচ্ছাকৃত ভাবে না অনিচ্ছাকৃত ভাবে নাগরিকদের ফোন ধরছেন না এই নিয়ে বিদ্যুৎ গ্রাহকদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। যে কোন সময় বিদ্যুৎ গ্রাহকরা ফুসে উঠতে পারে বলে অনেকেই ধারনা করছেন।