জাতীয় বেতন কমিশনের প্রজ্ঞাপন আগামী ডিসেম্বর মাসের মধ্যে জারি এবং ১লা জানুয়ারি ২০২৬ থেকে তা কার্যকর করার দাবিতে লক্ষ্ণীপুরে সরকারি কর্মচারীদের সমাবেশ ও বিক্ষোভ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের জেলা ইউনিটের আয়োজনে শনিবার সকালে শহরের সদর উপজেলা পরিষদ থেকে শুরু করে মিছিলটি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে এসে সমাবেশে মিলিত হন তারা। এ সময় সমাবেশে বক্তারা বলেন, “সারা বাংলার কর্মচারী এক হও, লড়াই করো।” তারা অভিযোগ করে বলেন যে, দীর্ঘদিন ধরে পে-স্কেল নিয়ে টালবাহানা চলছে, কিন্তু বৈষম্যের এই কাঠামো কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না।
সমাবেশে কর্মচারীরা বিভিন্ন স্লোগান দেন:
সারাবাংলার কর্মচারী এক হও, লড়াই কর পে স্কেল দিতে হবে, দিয়ে দাও পে-স্কেল নিয়ে টালবাহনা-চলবে না এক দফা, এক দাবি-ডিসেম্বরে গেজেট জারি আমার সোনার বাংলায়-বৈষম্যের ঠাঁই নাই এ স্লোগানে সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের সভাপতি সিফাতুল ইসলাম আলমারী, সহ-সভাপতি জসীম উদ্দিন, জেলা ৪র্থ শ্রেণী কর্মচারী সমিতির সভাপতি মহসিন উদ্দিন ভূঁইয়া, সহ-সভাপতি মনিরুজ্জামান, এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
বক্তারা দাবি করেন, এই পে-স্কেল শুধু অর্থের প্রশ্ন নয়-এটি মর্যাদা, কর্মপরিবেশ এবং জীবনের ন্যায্যতার প্রশ্ন। তাদের বক্তব্য, “দাবি আদায়ের সংগ্রাম চলছে, চলবে-আমরা লড়াই করে বাঁচতে চাই।