যশোরের কেশবপুরের মুলগ্রাম গ্রামের বিএনপি নেতা ডাক্তার লিয়াকত আলীর কবলা দলিলে ক্রয় করা সম্পত্তি ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসর লিয়াকত আলী ২০২২ সালে সাড়ে বারো শতক জমি জোর পুর্বক দখল করে নেয়ার অভিযোগ। এঘটনার বিচার চেয়ে গত ৩ এপ্রিল ২২ সালে ডাক্তার লিয়াকত আলী কেশবপুর থানা পুলিশ ও কেশবপুর সদর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান বরাবর অভিযোগ করলেও কোন সুরাহা ও ন্যায় বিচার পান নি। অগত্যা তিনি বিজ্ঞ সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে ৪৭৩/২০২২ অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদন করেন। এর পুর্বে তিনি বিজ্ঞ আদালতে ১৪৪ ধারায় একটি মামলা করেন যার নম্বর ৪০১/২২,পুলিশ নোটিশ করলেও তারা আইন মানেনি তৎকালীন সরকারি দলের নেতাদের প্রশ্রয়ে। এরপর নন এফ আই আর কেশবপুর থানা পুলিশ ১৭/২৩ নম্বরে মামলা হয়। এর তদন্তে পিবিআইকে তদন্তের আদেশ দেন বিজ্ঞ আদালত। দীর্ঘ তদন্তে পিবি আই পুলিশ পরিদর্শক হিরন্ময় সরকার বিজ্ঞ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ডাক্তার লিয়াকত আলীর পক্ষে প্রতিবেদন দাখিল করেন। এর পর চতুর প্রতিপক্ষ লিয়াকত আলী ডাক্তার লিয়াকত আলীকে বিবাদী করে বিজ্ঞ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালত তার দলিলকে জাল মর্মে মামলা করে যার নম্বর সি আর ২৩৮/২০২২। এ মামলায় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালত কেশবপুর রাশেদুর রহমান মামলাটি খারিজ আদেশ প্রদান করেন।