জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার এক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষিকাকে শ্লিলতাহানীসহ মারপিট করে ভিডিও ধারনের পর ফেসবুকে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে পাঁচবিবি থানায় একটি মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ মিরাজুল ইসলাম মিরাজকে (২৮) আটক করেছে। সে এলাকার মৃত শহিদুল ইসলামের ছেলে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার কাসবাট্টা গ্রামের ফরহাদের স্ত্রী সাহেরা বেগম ১৯এপ্রিল দুপুরের নিজের সাজিনা গাছ থেকে সাজিনা ভাঙ্গার সময় ডিসলাইনের তার ছিড়ে যায়। এঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশী মিরাজুলের পরিবারের সাথে বাকবিতন্ডার একপর্যায়ে সাহেরা বেগম, তার স্বামী ও মেয়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষিকা লিলুফা খাতুনকে মারপিট করে। পরে মিরাজুল ও তার ভাই আনিছুর লিলুফা খাতুনকে তুলে তাদের বাড়িতে নিয়ে যায় এবং গেট বন্ধ করে মারপিট করে শ্লিলতাহানী ঘটানোর ছবি ধারণ করে। পরে তারা সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে ছেড়ে দিলে ঘটনাটি তারা জানতে পারে। পাঁচবিবি থানার কর্মকর্তা ইনচার্জ ওসি মোঃ বজলার রহমান ঘটনার নিশ্চিত করেন।