১ মে বিশ্ব শ্রমিক দিবস। দক্ষিণ এশীয় বিভিন্ন পেশা জীবির শ্রমিকদের মজুরী একাবারেই কম। হাওর অধ্যুষিত উপজেলার মধ্যে বাজিতপুর, নিকলী, অষ্ট্রগ্রাম, মিঠামইন ও ইটনায় বিভিন্ন পেশার শ্রমিকরা এখন বেকাদায় রয়েছে। এদের মধ্যে হোটেল শিশু শ্রমিক, বিল্ডিং এর শ্রমিক, ওয়ার্ক সপ শিশু শ্রমিক ও সিএনজি শ্রমিকরা সঠিকভাবে মজুরী না পাওয়ার কারণে এখন পথে বসার উপক্রম হয়েছে। শ্রমিকরা জানান, বর্তমানে দ্রব্য মূল্যের উর্ধগতির কারণে মহাজনকে তার ভাড়া দেওয়ার পর কেহো ১৫০Ñ২৫০ টাকা দিয়ে সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়ে। অনেক সময় তারা মালিককে টাকা দেওয়ার পর কোনো টাকাই থাকে না। এ ছাড়া বাজিতপুর সহ অত্রঅঞ্চলে শিশু শ্রমিকের বেড়ে যাচ্ছে। সরকার ঘোষনা করেছে যে ১৮ বছরের নিচে যে কোনো পেশায় কোনো শ্রমিক কাজ করতে পারবে না। তথাপি সরকারের আইনকে অমান্য করে বিভিন্ন পেশার বিভিন্ন মালিকরা সরকার ঘোষিত আইনকে বছরের পর বছর ধরে বৃন্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আসছে বলে জনশ্রুতি রয়েছে।