কয়কে দনি দশেবরণ্যে অভনিয়শল্পিী এ টি এম শামসুজ্জামানরে শারীরকি অবস্থার উন্নতরি খবর পাওয়া যায়। স্বাভাবকিভাবে শ্বাস নতিে পারছনে, গত শুক্রবার লাইফ সার্পোটও খুলে দওেয়া হয়। এরপর মুখে স্বাভাবকি খাবার দওেয়া হয়। আজ সকালে হঠাৎ আবার তাঁর শারীরকি অবস্থার অবনতি হয়। এরপর চকিৎিসকরো দ্রুত তাঁকে লাইফ সার্পোট ননে। এ তথ্য জানয়িছেনে এ টি এম শামসুজ্জামানরে ছোট ভাই আলহাজ সালহে জামান সলেমি। তনিি বলনে, আজ সকাল ১০টায় ওঁর শরীরটা খারাপরে দকিে গলেে আবার লাইফ সার্পোটে দওেয়া হয়। শরীরে ঠকিমতো অক্সজিনে পাচ্ছে না, তাই তাকে আবারো লাইফ সার্পোট দওেয়া হয়ছে।ে
সবাই ওঁর জন্য দোয়া করবনে। দশেবরণ্যে অভনিয়শল্পিী এ টি এম শামসুজ্জামান রাজধানীর আসগর আলী হাসপাতালে চকিৎিসাধীন। অধ্যাপক রাকবি উদ্দনি তাঁর চকিৎিসা তত্ত্বাবধান করছনে। আগইে জানানো হয়ছে,ে এই হাসপাতালরে নবিড়ি পরর্চিযা কন্দ্রেে (আইসইিউ) র্ভতি করা হয়ছেে এ টি এম শামসুজ্জামানক।ে শারীরকি অবস্থার অবনতি হলে গত মঙ্গলবার দুপুরে তাঁকে প্রথম লাইফ সার্পোট দওেয়া হয়। ৭৮ বছর বয়সী এ টি এম শামসুজ্জামান গত ২৬শে এপ্রলি রাতে বাসায় অসুস্থ হয়ে পড়নে। তাঁর খুব শ্বাসকষ্ট হচ্ছলি। সদেনি রাত ১১টার দকিে তাঁকে হাসপাতালে র্ভতি করা হয়। পরদনি তাঁর শরীরে একটা অস্ত্রোপচার করা হয়। যদওি সফলভাবে অস্ত্রোপচার হয়, তারপরও বয়সরে কারণে তাঁর শারীরকি কছিু সমস্যার সৃষ্টি হয়। ফুসফুসে সংক্রমণ দখো দওেয়ার আশঙ্কা তরৈি হয়। তখন তাঁকে লাইফ সার্পোট দওেয়া হয়। র্বাধক্যরে কারণে অভনিয় থকেে দূরে থাকলওে মাঝমেধ্যইে শখরে বশে অভনিয় করতে দখো গছেে এ টি এম শামসুজ্জামানক।ে তাঁর অভনিীত ‘আলফা’ ছবটিি সম্প্রতি মুক্তি পয়েছে।ে নাসরি উদ্দীন ইউসুফ পরচিালতি ছবটিি গত ২৬ শে এপ্রলি দশেরে চারটি প্রক্ষোগৃহে মুক্তি পায়। এ টি এম শামসুজ্জামান বাংলাদশেরে অন্যতম জনপ্রয়ি অভনিতো, পরচিালক, কাহনিকিার, চত্রিনাট্যকার, সংলাপ লখেক ও গল্পকার। অভনিয়রে জন্য কয়কে বার পয়েছেনে জাতীয় চলচ্চত্রি পুরস্কার। শল্পিকলায় অবদানরে জন্য তনিি ২০১৫ সালে একুশে পদকও পয়েছেনে।