প্রতিদিনই দেশের কোথাও না কোথাও ধর্ষন হচ্ছে বালিকা,তরুনী,স্কুল কলেজের ছাত্রী,শিক্ষিকা ,গৃহবধু,প্রতিবন্ধী,র্গামেন্টস কর্মী,ডাক্তার ,জননী,এমন কি বৃদ্ধাও বাদ যাচ্ছে না ধর্ষিতার তালিকা থেকে, এটা কাম্য নয়।শিক্ষকের লালসার শিকার হচ্ছে ছাত্রীরা,গৃহবধু ধর্ষিতা হচ্ছে প্রতিবেশীর দ্বারা। মেয়ে বাবার দ্বারা এমনকি ধর্ষনের শিকার হচ্ছে পুত্র বধুকেও।
গত শুক্রবার পত্রিকায় প্রকার্শথে বাসদ কেন্দ্রীয় নেতা গাইবান্ধা জেলার বৃহত্তম সামাজিক সংগঠন গোবিন্দগঞ্জ রিপোর্টার্স ফোরাম সভাপতি,বিশিষ্ট সাংবাদিক কমরেড রফিকুল ইসলাম রফিক উপর্যুক্ত মন্তব্য করেছেন।
তিনি আরো বলেন, গত পাঁচ বছরে ধর্ষনের শিকার হয়েছে ২ হাজার ৩২২শিশু। চলতি বছরে প্রথম দিনেই ধর্ষনের শিকার হয়েছে ৩৯৬ নারী ও শিশু। ধর্ষন ও নারী র্নিযাতনের শিকার নজিরবিহীন রের্কড হতে চলেছে দেশে। হঠাৎ দেশে যেন মানুষের পাশবিক প্রবৃত্তি নিয়ন্ত্রহীন হয়ে পরেছে। একের পর এক ধর্ষন ও যৌনহয়রানি সহিংসতার ঘটনা ঘটলেও যেন লাগাম টেনে ধরা যাচ্ছে না এক শ্রেনীর মানুষের বিকৃতি থেকে রেহায় পাচ্ছে না কমলমতি শিশুরাও।
কমরেড রফিকুল ইসলাম আরো বলেন, ঘরে বাহিরে সর্বত্রই নারীও শিশুর জন্য অনিরাপদ হয়ে উঠেছে বিরুপ প্রভাব পড়ছে সামাজিক জীবনে চলতি বছরে গত সাড়ে তিন মাসে ৩৯৬ নারী ও শিশু হত্যা ধর্ষন ও র্নিযাতনের শিকার হয়েছেন।এ ছাড়া বিভিন্ন ভাবে হত্যা করা হয়েছে ৬৯ শিশুকে। এর মধ্যে মামলা হয়েছে ৩২টি ধর্মীয় নীতি নৈতিকতা এবং সামাজিক মূল্যে বোধের অভাবে খুন,ধর্ষন সহ নানা ধরনের সামাজিক অপরাধ প্রবনতা বেড়েই চলেছে,এমন দেশ তো আমরা চাইনি আমরা চেয়েছিলাম স্বাধীন সার্বভৌম একটি দেশ।যে দেশে থাকবে শান্তি,থাকবে স্বাধীনতা। বর্তমানে ধর্ষন,খুন,দুর্নীতি,চাঁদাবাজি সব কিছু মিলিয়ে দেশ ও জাতির মর্যাদা নষ্ট হচ্ছে বর্হিবিশ্বের কাছে। যে কোন মূল্যে ধর্ষন রোধ করতে হবে। দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি চাই ধর্ষকদের। ধর্ষন মূক্ত দেশ চাই। ধর্ষনের বিরুদ্ধে একটা যুদ্ধ চাই।