সম্প্রতি বাংলাদেশের উপকুলীয় অঞ্চল আবারও প্রত্যক্ষ করলো সুন্দরবনের শক্তি। যারা দেখেও দেখে না,বুঝে ও বুঝতে চায় না, তাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখাতে চায় ঘুর্ণিঝর বুলবুল সুন্দরবন কী। কেন তার কোনো বিকল্প নেই। ঘুর্ণিঝড় বাংলাদেশ উপকূল পার হয়ে যাওয়ার পর আবহাওয়া অধিদপ্ততর সাংবাদিক স¤েœলনে জানিয়েছে,ঘুর্ণিঝড়ের তিন দিকজুড়েই ছিল সুন্দরবন।
সুন্দরবনের কারণে ঘুর্ণিঝড়ের নিজস্ব শক্তিও কমে আসে।্ এ কারণে উপকূল অতিক্রম করতে গিয়ে ঘুর্ণিঝরের দীর্ঘক্ষণ সময় লেগেছে।ফলে পুর্ণ শক্তি দিয়ে বুলবুল বাংলাদেশের স্থলভাগে আঘাত করতে পারেনি। এরকম বুক পেতে দেয়া সুন্দরবনকে আমরা বহুবার দেখেছি।সর্বশেষ এর আগে ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর ঘুর্ণিঝড় সিডর এবং ২০০৯ সালের ২৫ মে ঘুর্ণিঝড় আইলা একই ভাবে সুন্দর বনে বাধা পেয়ে দুর্বল হয়ে পড়েছিলো। কিন্তুু সবাই বুঝলেও একমাত্র সরকার এই প্রবল সত্য বুঝতে অনিচ্ছুক। সরকারের কাছে ধরিত্রীর এক অসাধারণ শক্তি,বিশ্ব ঔতিহ্য,আমাদের রক্ষক সুন্দরবন রক্ষার চাইতে ভারত ও বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্টানকে ব্যবসা দেয়া,ভারত সরকারের কথা শোনা বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়।
তাই গত ১০ বছরে বহু রকম তথ্য প্রমান হাজির করা সত্বেও সরকার বঝুতে অরাজী যে,সুন্দরবন বিনাশ মানে প্রাকৃতিক দর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির মুখে বাংলাদেশ অরিক্ষিত হয়ে যাওয়া বলে গত শুক্রবার ১৫ নভেম্বর ২০১৯ইং সংশ্লিষ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশর্থে মন্তব্য করেছেন,বাসদ কেন্দ্রিয় নেতা ও গোবিন্দগঞ্জ রিপোর্টার্স ফোরাম সভাপতি ,বিশিষ্ঠ সাংবাদিক কমরেড রফিকুল ইসলাম রফিক।