নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার ৯নং নবীপুর ইউনিয়নে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শান্তিহাট বাজারে হামলা চালিয়ে বাড়ি-ঘর ও ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে ভাংচুর করে লুটপাট এবং বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পুরো এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্ঠি এবং আওয়ামী লীগ নেতা জহিরুল ইসলাম, তার ভাই মিজানুর রহমান, দিদার হোসেন, হুমায়ুন কবির, আবুল কালাম প্রকাশ সোহেল, আজিজুর রহমান ও ব্যবসায়ী মহিন উদ্দিন সহ ৭/৮জনকে এলোপাথাড়ী কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার চেষ্টা চালানো অভিযোগ ওঠেছে সন্ত্রাসী সামছুউদ্দিন প্রকাশ সমির, কাউছার, ফয়সল, হোরণ মিয়া, ফখরুল ইসলাম মিলন, লিটন, মোঃ ভুট্ট,বাচ্ছু, ও আবদুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে। পরে খবর পেয়ে সেনবাগ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে স্থানীয়দের সহযোগীতা আহতদের উদ্ধার সেনবাগ সরকারি হাসপাতাল সহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করান। এবং ঘটনার সঙ্গে জড়িত তিন আসামীকে গ্রেফতার করেছে।
জানাগেছে, নবীপুর ইউপির শান্তিহাট বাজারের ওপর দিয়ে লকডাউন অমান্য করে দিনে-রাতে সমান তালে অবাধে ইট-ভাটার মাটি পরিবহনের কাজে ব্যবহৃত ট্রাক্টর চলাচলে বাঁধা দেয় আওয়ামী লীগ নেতা জহিরুল ইসলাম সহ এলাকাবাসী। এতে ক্ষিপ্ত হয় সামছুউদ্দিন প্রকাশ সমির, কাউছার ও ফয়সল। এর জেরে (১৯ মে) শনিবার সন্ধ্যার পর সামছুউদ্দিন প্রকাশ সমির, কাউছার, ফয়সল, হোরণ মিয়া, ফখরুল ইসলাম মিলন, লিটন, মোঃ ভুট্ট,বাচ্ছু, ওআবদুল্লাহ আল মামুনের নেতৃত্বে ১০/১৫ জনের একদল ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী অতকির্তে হামলা চালিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা ও তার ভাই সহ, অন্তত ৮জনকে এলোপাথাড়ী কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা চেষ্টা চালায় এবং তাদরে বাড়িঘর, শান্তিহাট বাজারের ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান ভাংচুর করে, নগদ টাকা ও মালামাল লুটকরে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় সেনবাগ থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।