কোভিড-১৯ করোনা সারাবিশ্বে এক আতঙ্কের নাম, বিশ্ব নেতৃবৃন্দ এই মরণঘাতী ভাইরাসের বিরুদ্ধে আমরণ লড়াই করে যাচ্ছেন। কোনো কুলকিনারা পাচ্ছেন না তারা । গত ৮ মার্চ ২০২০ইং বাংলাদেশে প্রথম এ ভাইরাস আক্রান্ত রোগীর সন্ধান মিলে। তারই ধারাবাহিকতা হিসেবে বাংলাদেশও করোনার বিস্তার ঘটেছে রাজধানীতে।দিশেহারা হয়ে গেছে রাজধানীসহ
ঝিনাইদহ জেলার মানুষ গুলো তখনি মাঠে নেমে দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন ঝিনাইদহের জনগণের পাশে এ জেলার সেরা জনপ্রতিনিধি মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু ।
করোনা কালে সবচেছে বেশি সমালোচিত হয়েছেন জনপ্রতিনিধিরা,তবে সমালোচনার মধ্যেও ঝিনাইদহ পৌর এলাকায় নিবেদিত প্রান,কর্মী হিসাবে দিন-রাত কাজ করেযাচ্ছেন,জনগণের অভাব অনটন দুঃখ দূর্দশা দুর করার জন্য সবকিছু উজাড় করে দিয়েছেন এবং জনগণের ভালবাসায় সিক্ত হয়েছেন ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ও পৌর মেয়র আলহাজ সাইদুল করিম মিন্টু। জনপ্রতিনিধি, দলের নেতা কিংবা নির্দলীয় ব্যবসায়ী, বিএনপি নেতা বা এলাকার সংসদ সদস্য করোনা ভাইরাসের এই মহাদুর্যোগের ময়দানে থেকে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে এগিয়ে এ জেলার সেরা জনপ্রতিনিধি মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু ।
করোনা সংকটের শুরু থেকে সাইদুল করিম মিন্টু তার পৌর এলাকা ও হরিণাকুন্ডুর কোন মানুষ যাতে দুঃখ দূর্দশায় না থাকেন,সেই পদক্ষেপ নিয়েছেন তিনি।দফায় দফায় তিনি খাদ্য সামগ্রী বিতরণ এবং তার উদ্যোগে দুঃস্থদের তালিকা তৈরি সহ অসহায় মানুষদের নিয়মিত খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।শুধু দুস্থ নয়,মধ্যবিত্ত ও যারা এখন অভাব অনটনে রয়েছে তাদের কেউ সহযোগিতা করা হয়েছে সাইদুল করিম মিন্টুর উদ্যোগে। মধ্যবিত্তরা কেউ খাদ্য সহায়তা চাইলে গোপনে রাতের আঁধারে খাদ্য পৌঁছে দেন বাড়িতে।
করোনা সংকটের শুরু থেকেই অসহায় মানষের সবচেয়ে নিকটতম বন্ধু হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন সাইদুল করিম মিন্টু।তিনি নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী সহ ত্রান সহায়তা অব্যাহত রেখেছেন। ত্রাণ বিতরণ করছেন নিজ হাতে, কখনো রাতে, কখনো দিনে। নিজ হাতে মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ত্রাণ বিতরণ করছেন।
করোনা সংকটের সময় তিনি নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন।মেয়র মিন্টু,তার পৌর এলাকার অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়েছেন।সারাক্ষন ত্রান তৎপরতা অব্যাহত রেখে তিনি পৌরবাসির কষ্ট লাঘবের চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
মেয়র পৌর এলাকায় যেমন ত্রান তৎপরতা চালাচ্ছেন,তেমনি করোনায় আক্রান্ত মানষদের চিকিৎসা ও খাদ্য সামগ্রী ফল-মুল বাড়িতে বাড়িতে পৌছে দেওয়ার উদ্যোগ প্রশংসা পেয়েছে।
ইফতারের পূর্বে গাড়ী নিয়ে বের হন ঝিনাইদহ শহরের বিভিন্ন রাস্তায়, খোজ নেন অসহায় রোজাদার মানুষ গুলোর, হাতে তুলে দেন ইফতার।পবিত্র রমজান মাসে রোজাদারদের মাঝে ইফতারি বিতরণ করে মানবতার উজ্জ্বল দৃস্টান্ত সৃষ্টি করেছেন মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু।
এছাড়াও কোভিড-১৯ থেকে সুস্থ ৭ জন ডাক্তারকে ক্রেস্ট ও ফুলেল শুভেচ্ছা জানালেন মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু।
ঝিনাইদহ পৌরসভার মেয়র সাইদুল করিম মিন্টুর সার্বিক সহযোগিতায় ও সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ঝিনাইদহের কেপি বসু সড়কে এবং ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ও ঝিনাইদহ সদর থানা গেইটে এবং হরিণাকুন্ডু উপজেলা গেটে জীবানুনাশক টানেল স্থাপন করা হয়েছে।কাজ পাগল এই মানুষটা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি বাড়ি পৌছেছেন সাইদুল করিম মিন্টু’র হট লাইন সেবা।
ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের গাইনী চিকিৎসক ডাঃ ফাল্গুনি সাহা করোনায় আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ অবস্থায় নিজ বাসায় হোম কোয়ারান্টাইনে রয়েছেন। খাদ্যসামগ্রী নিয়ে ডাক্তার ফাল্গুনিসাহার বাড়িসহ করোনায় আক্রান্তদের দরজায় দরজায় হাজির হলেন মানবতার ফেরিওয়ালা, ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পেীরসভার মেয়র আলহাজ্ব সাইদুল করিম মিন্টু।মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু ও জেলার তরুণদের উদ্যোগে গঠিত ‘নবগঙ্গা সংস্কার পরিষদ’ নিজেদের অর্থে প্রতিদিন শহরের ভাসমান মানুষের মঝে রান্না করা খাবার বিতরণ করছে।
পৌরসভায় এসে খালি হাতে ফিরে যায় না কেউ।এই মানুষটা কোন লোক দেখানো বা প্রচারের জন্য কিছু করে না।তিনি কাজ করে মানবতার জন্য। তার এসব উদ্যোগ ব্যাপক ভাবে জনগণের কাছে অভিনন্দিত ও প্রশংসিত হয়েছে।
মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু,অসহায় দুঃস্থ মানুষের মাঝে নিয়মিত খাদ্য সামগ্রী সহায়তা করে তিনি ঝিনাইদহ জেলায় জনবন্ধু নেতা হিসেবে আলোচিত হয়েছেন।দুঃস্থ ও নিম্ন আয়ের মানুষের পাশাপাশি মধ্যবিত্ত মানুষদের খাদ্য সামগ্রী দিয়ে তিনি জেলা বাসির মধ্যে জনবান্ধব পৌর মেয়র হিসেবে নিজেকে আরেকবার প্রমান করেছেন।