কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর, নিকলী, কুলিয়ারচর, কটিয়াদীসহ ১৩ উপজেলায় ঈদউল আযহাকে সামনে রেখে প্রতিটি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা, প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তাসহ অন্যান্য কর্মকর্তা ও গরু খামারীদের নিয়ে অনলাইন ভিত্তিক গরুর তদারকি ও বিনা মূল্যে চিকিৎসার প্রদানের জন্য মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ৪ (চার) মাস ধরে বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বে নভেল করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে কাজ শুরু করেছে। এরিই দ্বারা বাহিগতায় করোনা ভাইরাস সংক্রমনরোধে প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তরের মাধ্যমে অনলাইন ভিত্তিক খামারীদের নিকট থেকে ক্রেতাদের গরু বিক্রয়ের জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কটিয়াদী প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর সূত্রে জানাগেছে, প্রতি বছর কটিয়াদীতে ২৪-২৫ টি গরুর হাট ঈদউল আযহা উপলক্ষ্যে হাট বসত। এবছর করোনা ভাইরাস সংক্রমনরোধে স্থায়ীভাবে ৩ (তিন) টি গরুর হাট ও অস্থায়ীভাবে আরো ৩ (তিন) টি গরুর হাট সমাজিক দূরত্ব রেখে গরুর হাট বসার প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হয়েছে। এই বিষয়ে কটিয়াদী প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ ওসমানগনি ও প্রাণি সম্পসারণ কর্মকর্তা ডা. গোলাম মুর্শেদ মুরাদ এপ্রতিবেদককে জানান, অনলাইন ভিত্তিক গরু বিক্রির জন্য ক্রেতারা খামারীদের নিকট যোগাযোগ করছে। এছাড়া এঅনলাইন ভিত্তিক গরু ক্রয়-বিক্রয়ের দেখাশুনা প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর তদারকি করছে।