কিশোরগঞ্জের নিকলী সদরসহ ৭টি ই্উনিয়নের ৭ জন দফাদার ও ৬৩ জন গ্রাম পুলিশ এবার ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষ্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সামসুদ্দিন মুন্না তাদের প্রত্যেককে বেতন বোনাসসহ দিলেন। প্রতি ইউনিয়নের দফাদার ১৪ হাজার টাকা, প্রতি গ্রাম পুলিশ ১২ হাজার টাকা করে পেয়েছেন বলে উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে। তবে থানায় সাপ্তাহিক দায়িত্বরত মাসিক ১ হাজার দুইশত টাকা করে পাওয়ার কথা থাকলেও গত ৫/৬ ধরে এ সম্মানী ভাতাটি তারা পাচ্ছেন না বলে ৬৩ জন গ্রাম পুলিশ ও ৭ জন দফাদার জানিয়েছেন। নিকলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সামসুদ্দিন মুন্না এ প্রতিবেদককে জানান, গ্রাম পুলিশরা খুবই অসহায়, তাদের ঈদ উদযাপন যাতে সুন্দর সুখকর হয় তার জন্য তিনি বিশেষভাবে ব্যবস্থা করেছেন।
নিকলীতে বন্যা কবলিত ৩টি ইউনিয়নে উপজেলা প্রশাসন থেকে অসহায় পরিবারদের চাল ও শুকনো খাবার বিতরণ
এফএনএস (মহিউদ্দিন লিটন; হাওর অঞ্চল, কিশোরগঞ্জ) : কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলা প্রশাসন হাওড় অধ্যুষিত ৩টি ইউনিয়ন হচ্ছে শিংপুর, ছাতিরচর ও দামপাড়া ইউনিয়নের বন্যা কবলিত ডুবে যাওয়া প্রায় সহ¯্রাধিক গ্রামবাসীদের মধ্যে গত বৃহস্পতিবার ও গতকাল শুক্রবার পর্যন্ত সাড়ে চৌদ্দ মে.টন চাল ও দুইশত প্যাকেট শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। জানা যায়, এবার এ উপজেলায় নিচু ইউনিয়ন গুলোতে অতি তাড়াতাড়ি ধনু নদী ও ঘোড়াউত্রা নদীর অববাহিকায় গ্রামগুলো পানিতে ডুবে যাওয়ার কারণে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। নিকলী উপজেলার পিআইও মোঃ রেজাউল হক জানান, সরকারের বিশেষ ব্যবস্থায় এসব ইউনিয়নের লোকজন যাতে ঈদ-উল-আযহা সঠিকভাবে করতে পারে তার জন্য সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে তারা এসব জিনিস বিতরণ করেছেন।