প্রথম ও দ্বতিীয় দফার বন্যার ফলে ফরদিপুররে নদণ্ডনদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ফসলরে যমেন ক্ষতি হয়ছেে অন্যদকিে পাল্লা দয়িে বড়েছেে নদী ভাঙন। মধুমতরি আগ্রাসনে আলফাডাঙ্গার চারটি ইউপরি বস্তর্িৃণ এলাকা জুড়ে ভাঙছ।ে ভাঙন কবলতি এলাকার মানুষ এখন দশিে হারা অবস্থায়।
পানি উন্নয়ন র্বোডরে নর্বিাহী প্রকৌশলী সুলতান মাহমুদ জানান, গত পনরে দনিে মধুমতি নদী তীররে টগরবন্দ, গোপালপুর, বুড়াইচ ও পাচুড়য়িা ইউনয়িন ইউনয়িনে ১০/১২টি গ্রামে ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করছে।ে এতে পাকা সড়ক, বাড়ঘির, কৃষি জম,ি র্ধমীয় প্রতষ্ঠিানসহ গাছপালা ভঙেে নদীতে বলিীন হয়ে যাচ্ছ।ে
তনিি আরো জানান, নদী র্গভে বলিীন হওয়ার ঝুঁকতিে রয়ছেে উপজলোর বাজড়া, চর আজমপুর, চাপুলয়িা, চরধানাইড়, শকিপিাড়া, চাপুলয়িাসহ বশে কয়কেটি গ্রাম।
পাউবোর এই র্কমর্কতা বলনে, প্রাথমকি ভাবে ভাঙন রোধে আমরা ৩০ হাজার বস্তা বালুর্ভতি জওিব্যাগ ডাম্পংি করছ।ি তবে নদীতে প্রচুর স্রোত। আগামী শুস্ক মৌসুমে মধুমতরি ভাঙন রোধে স্থায়ী বাধরে প্রকল্প উচ্চ র্পযায়ে পাঠানো হয়ছে।ে সটেি অনুমোদতি হলে বড় ধরনরে কাজ করা যাব।ে লাঘব ঘটবে এই নদীর পাড়রে মানুষরে দু:খ কষ্ট।
সরজেমনিে দখো যায়, আলফাডাঙ্গার মধুমতরি পাড়রে বাজড়া, চর আজমপুর, চরডাঙ্গা, চাপুলয়িা, চরধানাইড়, শকিপিাড়া, চাপুলয়িা, চরনারানদয়িা, বাঁশতলাসহ ১০টি গ্রাম এখন হুমকরি মুখে পড়ছে।ে এরই মধ্যে কয়কে গ্রামরে মানুষরে চলাচলরে একমাত্র গোপালপুর-চরডাঙ্গা মইেন পাকা সড়করে প্রায় ৫০০ মটিার নদীর্গভে বলিীন হয়ে গছে।ে একই সঙ্গে নদীর্গভে চলে গছেে চাপুলয়িা গুচ্ছগ্রাম ও আশ্রয়ন কন্দ্রেরে ৬৫ টি ঘর, বাজড়া পশ্চমি পাড়া জামে মসজদি, চরআজপুর গ্রামরে প্রায় ৩০টি বাড়সিহ নানা স্থাপনা। এখন চরম হুমকরি মুখে রয়ছেে বাজড়া চরপাড়া সরকারি প্রাথমকি বদ্যিালয়।
ভাঙন ঝুঁকতিে থাকা টগরবন্দ ইউনয়িনরে চর আজমপুর গ্রামরে বাসন্দিা রজোউল শখে,পাচুড়য়িা ইউপরি ইকরামুজ্জামান জানান, এই নদীতে স্থায়ী বাধ দওেয়া গলেে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি ভাঙন থকেে হয়তোবা রক্ষা পতে। এখন আমাদরে মাথা গোজার জায়গাটুকু নইে। এ এলাকার অনকে বাড়ঘির নদীতে বলিীন হয়ছে।ে
বাজড়া গ্রামরে ইউপি সদস্য ওবায়দুর রহমান বলনে, নদী আমার বাড়ি থকেে অল্প কয়কে গজ দূর।ে এ বছর বাড়ি মনে হয় আর থাকবে না। আমাদরে এলাকায় গত কয়কেদনিে নদীর পাড়ে থাকা ২৫টি পরবিার তাদরে বাড়ঘির ভঙেে অন্যত্র চলে গছে।ে অনকেইে যাওয়ার জন্য বাড়ি ঘর ভাঙতে শুরু করছেনে।
টগরবন্দ ইউনয়িন পরষিদরে চয়োরম্যান ইমাম হাচান শপিন বলনে, সরকারভিাবে ক্ষতগ্রিস্থদরে শুধু ১০ কজেি চাল দয়ো হয়ছে।ে কছিু এলাকায় জওি ব্যাগ দয়িে ভাঙন ঠকোনোর চষ্টো চলছ।ে
আলফাডাঙ্গা উপজলো পরষিদরে চয়োরম্যান একএেম জাহদিুল হাসান জানান, নদী ভাঙনে ক্ষতগ্রিস্থদরে তালকিা করা হচ্ছ।ে সরকারি ভাবে তাদরে সহযোগতিা করা হব।
তনিি এলাকাবাসীর পক্ষে দাবি তুলে বলনে, দশে স্বাধীনরে পর থকেইে আলফাডাঙ্গায় মধুমতরি ভাঙনে স্বীকার শত শত পরবিার। ন:িস্ব হয়ছেে অনকেইে। ভাঙন কবলতি এলাকায় স্থায়ী বাঁধরে বকিল্প এখন আর কছিু নইে।
র্দীঘ দনিরে মধুমতি নদীর ভাঙনে ক্ষতগ্রিস্থ মানুষরে ক্ষয়-খতি রক্ষায় বষিয়ে ফরদিপুর-১ আসনরে এমপি মনজুর হোসনে বলনে, ভাঙন রোধে জওি ব্যাগ ফলো হচ্ছ।ে ক্ষতগ্রিস্থ এলাকায় স্থায়ী বাঁধরে জন্য পানি উন্নয়ন র্বোড প্রকল্প তরৈি করছ।ে এটি বাস্তবায়নরে জন্য সরকাররে র্সবোচ্চ র্পযায়ে চষ্টো চলছ,ে বষিয়টি অনকে ব্যয় বহুল একারনে কছিুটা সময় লাগব।