১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নির্মম ভাবে হত্যা করে বিপথগামী কতিপয় সেনা সদস্যের নেতৃত্বে ঘাতকরা। বাংলাদেশের ইতিহাসকে কলংকিত করেছে ষড়যন্ত্রকারীরা। তৎকালীন সরকার খুনিদের তিরস্কারের পরিবর্তে করেছেন পুরস্কৃত। ইনডেমনিটি এ্যাক্ট নামক আইনের মাধ্যমে ওই হত্যার বিচারের পথ বন্ধ করে খুনিদের রক্ষার হীন চক্রান্তে মেতেছিলেন শাসক গোষ্ঠী। আল্লাহর রহমতে দীর্ঘদিন পরে খুনীদের বিচারের মাধ্যমে জাঁতি কলংকমুক্ত হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর লালিত স্বপ্ন দেখে যেতে পারেননি। আমাদের ও পরবর্তী প্রজন্মেন দায়িত্ব হচ্ছে তাঁর স্বপ্নের বাস্তবায়ন করা। আর লক্ষ্যেই জাতির জনকের সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। গতকাল সরাইল উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস-২০২০ যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের লক্ষে অনুষ্ঠিত প্রস্তুতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোল্লেখিত কথা বলেছেন সংরক্ষিত আসনের (৩১২) মহিলা এমপি উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম শিউলী আজাদ। নির্বাহী কর্মকর্তা এ এস এম মোসার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন- উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রফিক উদ্দিন ঠাকুর, সহকারি কমিশনার (ভূমি) ফারজানা প্রিয়াংকা, সরাইল সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মৃধা আহমাদুল কামাল, আবদুস সাত্তার ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ মো. মুখলেছুর রহমান, সরাইল মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ বদর উদ্দিন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রোকেয়া বেগম, ভাইস চেয়ারম্যান মো. আবু হানিফ, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সহিদ খালিদ জামিল খান, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবদুল আজীজ, সমবায় কর্মকর্তা মো. আলমগীর হোসেন, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. সাইফুল ইসলাম, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি মো. শফিকুর রহমান, সরাইল সদর ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার, সরাইল অন্নদা সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু বকর সিদ্দিক, পাইলট বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. আনোয়ার হোসেন, যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক মো. মাহফুজ আলী ও সরাইল প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মাহবুব খান বাবুল।