যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জিনোম সেন্টারে বুধবার যশোর জেলার ১৪৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৫৯ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। এই নিয়ে যশোরে করোনা রোগীর সংখ্যা ২৩৮১ জন। সুস্থ হয়েছেন ১৩০৮ জন। মারা গেছেন ৩২ জন।
শনাক্তকৃত ৫৯ জনের মধ্যে সদর উপজেলার ১২ জন, শার্শা উপজেলার ৮ জন, অভয়নগর উপজেলার ২৩ জন, কেশবপুর উপজেলার ৬ জন, চৌগাছা উপজেলার ৯ জন ও বাঘারপাড়া উপজেলার ১ জন।
আক্রান্তরা হলেন : সদর উপজেলার - বড়বাজারের আসাদুজ্জামান (৩২), ঘোপ ডিআইজি রোডের হারুন অর রশিদ (৩২), জাহিদ হাসান (৩০), পাঁচবাড়িয়ার নাজমুল হাসান সুমন (৩৮), নলডাঙ্গা রোডের শেফালি আক্তার (৩৮), ইছালী ইউনিয়নের মকলেচুর রহমান (৩৩), উপশহরের নাজমা (৪০), ঘোপ নওয়াপাড়া রোডের মাহমুদুল (৩৮), বেজপাড়ার প্রান্তিক (১০) ও লক্ষ্মী (৩১) এবং পুরাতন কসবা কাজীপাড়ার সাইদুর রহমান (৪৩) ও মহিরুল আজম (৬৭)।
চৌগাছা উপজেলার - ইছাপুরের আবদুল হাকিম (৫০), বাগপাড়ার বিলকিস বেগম (৫০) ও জলি বেগম (৩৮), কালিতলার সাইফুল ইসলাম (৫৩), চৌগাছা শহরের (৫০), নিরিবিলিপাড়ার সালেহা শবনম (২৪), চাঁদপুরের এমএম বাবুল (৪৯) ও লাকি আক্তার (৪৪) এবং পাতিবিলার শওকত (৪৫)।
কেশবপুর উপজেলার - সুজন দাস (২০), কামরুন নাহার (৪২), শেখ আবুল কাশেম (৫৮) এবং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের শিউলি খাতুন (২৯)। এ ছাড়া কেশবপুরে নমুনা দেওয়া অভয়নগরের আবু সায়েদ (৪৬) ও আলতাপোলের চিত্ত পাল (৭০) নামে দুই ব্যক্তিও আক্রান্ত।
অভয়নগর উপজেলার - বুইকারার ইখতিয়ার হোসেন টুটুল (২৮), আতাউর রহমান খান (৬৬), তৈবুর রহমান (৫৩), সেলিনা বেগম (৫২), মিতা জামান (৩৮), অহনা জামান (১৫), সাহারা অনিকা (১৫) ও রাসেল তুহিন (৩৩), দেবীপুরের রেহেনা পারভীন(৪৩), পালবাড়ির আবু কাশেম মোড়ল (৬৭), পালপাড়ার শ্যামল রায় (৪৩), পায়রার আবুল কাশেম (৮০), শংকরপাশার আদাদুজ্জামান (৫৫), খলশির সৈয়দ সামসুর রহমান (৪৭), নওয়াপাড়া বাজারের ইকরামুল কবীর (৪৭), অভয়নগর থানার শাহ আলম (৩৮), গুয়াখোলার কামরুন্নেসা (৫৫), নওয়াপাড়ার পেয়ারা বেগম (৬০) ও বেলাল হোসেন (৩৮), দেয়াপাড়ার নাজমুল (৪৬)। ঠিকানা পাওয়া যায়নি মিজানুর রহমান (৫৯), দুর্লভ মন্ডল (৩২) ও বিলকিস বেগম (৫০) নামে তিনজনের।
শার্শা উপজেলার - তোফাজ্জেল হোসেন (৩৯) ও আসমা সুলতানা (৩৩), শার্শা থানার রবিউল ইসলাম (২৮), বেনাপোলের আবদুল মোতালেব (৬৮), তরিকুল ইসলাম (৩৭) ও শহীদ ইসলাম(৪২), দুর্গাপুরের আবুল।হাসান (৩১) এবং শিক্ষা অফিসের হারুন অর রশীদ (৩৭)।
বাঘারপাড়া উপজেলার - দরাজহাটের রেবারানি (৪০) নামে এক নারী।