যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জিনোম সেন্টারে যশোর জেলার ১৬২ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৩৫ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকালে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।
এ নিয়ে যশোর জেলায় মোট ৩,৫৯১ জন করোনায় আক্রান্ত হলেন। করোনায় মারা গেছেন ৪২ জন। আর সুস্থ হয়েছেন ২,২৯৩ জন।
শনাক্তকৃত ৩৫ জনের মধ্যে সদর উপজেলার ৩২ জন, শার্শা উপজেলার ১ জন, অভয়নগর উপজেলার ১ জন, ঝিকরগাছা উপজেলার ১ জন।
আক্রান্তরা হলেন,
সদর উপজেলার - জেল রোডের মো. শাহ আলম (৫৬), পুলিশ লাইনের প্রতীক (১২), মো. আবদুল হামিদ (৫৩), নিরজা (৫), নিমনি নিশরাত (১৩), মনিরুজ্জামান (৪৫) ও সুজিত কুমার মৃধা (৩৮), উপশহরের আরিফুল (২৬), চাঁচড়ার শাহিদা (৫৬), স্টেডিয়ামপাড়ার মো. আসাদুর রহমান (৫২), শেখহাটির গোলাম রব্বানী (৫৫) ও আঞ্জুমান আরা (৫৫), এড়েন্দার ডালিম (৪৫), বিরামপুরের মিজানুর (৪৮) ও তানিয়া (২২), ঘোপের নজরুল (৪৫), রোকেয়া খাতুন (৩২) ও ফারুক (৩৬), জেনারেল হাসপাতালের কর্মচারী মকলেসুর রহমান (৩৫) ও আসমা (২৭), খিতিবদিয়ার আমিরুল ইসলাম (৪৫), বসুন্দিয়ার মহিউদ্দিন (৩৯), বারান্দীপাড়ার আবদুস শুকুর (৭০), রেলগেটের সিরাজুল (৪৮), বেজপাড়ার অতশী (৩০), মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের রাশিদা খাতুন (৪২) এবং গণপূর্ত অফিসের ইউসুফ (৫৭)।
এছাড়া, ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার কুচিয়া গ্রামের রাসেল (২৮) ও কুল্লাপড়ার মো. দারু হোসাইন খান (৬০), চৌগাছা উপজেলার যাত্রাপুরের আনোয়ার জাহিদ (৩০), শার্শা উপজেলার নাভারনের মহসিন (৫৫), মাগুরা জেলার শালিখা উপজেলার সিংড়া গ্রামের রমেশ (৫৭)। এরা সবাই যশোর সদরে নমুনা পরীক্ষা করিয়েছিলেন।
শার্শা উপজেলার - মুশেকা বেগম (৫০)।
ঝিকরগাছা উপজেলার - নওয়াপাড়া হালসার মো. আসাদুল হক (৩৯)।
অভয়নগর উপজেলার - গুয়াখোলা ছয় নম্বর ওয়ার্ডের নিশাত সুকতানা (৬১)।