গত ১৩ নভেম্বর তারিখে জেলা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করে নতুন কমিটি গঠনের লক্ষ্যে সাত দিনের সময় বেধে দিয়ে কেন্দ্র থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয় যারা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক পদ পেতে আগ্রহী তাদেরকে কেন্দ্রের সুনির্দিষ্ট ব্যাক্তির কাছে বায়োডাটা জমা দিতে হবে। এ ঘোষনার পর জেলার সকল পর্যায়ের ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের মাঝে চাঞ্চল্য তৈরী হয়। সে মোতাবেক ছাত্রলীগ কর্মীরা বায়োডাটা জমা দিয়ে ঢাকায় যোগাযোগ শুরু করেছেন নিজ নিজ অবস্থান তুলে ধরার জন্য। প্রধান পদ সমুহ দখলে নিতে জেলার প্রথম সারির ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা এখন ঢাকায় অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে। দলীয় একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে এক ডজন বা বেশী ছাত্রলীগ নেতা সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক পদ পেতে আগ্রহ দেখিয়ে বায়োডাটা জমা দিয়েছে কেন্দ্রে। কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকেও দোয়া এবং আশিবার্দ চাইছেন।
জেলা ছাত্রলীগের নতুন কমিটি গঠন সম্পর্কে জানতে চাইলে কয়েকজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন আমরা একটা পরিচ্ছন্ন ও শক্তিশালী কমিটি চাই। গত সাত বছর কমিটি না হওয়ায় নেতৃত্ব দেয়ার মতো সুযোগ আসেনি নতুনদের। এখন নতুন কমিটি হলে নিশ্চিতভাবে ছাত্রলীগ জেগে উঠবে। ঐতিহ্যবাহী এ দলটি তার সুনাম অক্ষুন্ন রাখবে।