মৎস্য ও প্রাণী সম্পাদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এমপি বলেছেন, এই বাড়িতে দু’জন গুনবান ব্যক্তি ছিলেন,একজন মেম্বর অব পার্লামেন্ট আর একজন এসেম্বলির সদস্য, পূর্ণধণ্য এই বাড়িটি তার চেয়েও বড় ইতিহাস হলো বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বাঙারী জাতীর শ্রেষ্ঠ সন্তান বঙ্গবন্ধু ১৯৫৬ সালের যুক্তফ্রন্টের উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালাতে ১৫দিন এই বড়বাড়িতে অবস্থান করেছিলেন, এসেম্বলির সদস্য জয়নাল আবেদীনের বাড়িতে আসতে পেরে আমি ধন্য মনে করছি। এই বাড়িতে বঙ্গবন্ধু অবস্থান করেছিলেন সেই পবিত্র স্থানে বঙ্গবন্ধুর ম্যুড়াল কলো মানুষের কালো থাবা হাত ছাড়া হয়ে গেছে, এখানে বঙ্গবন্ধুর ম্যুড়াল, বঙ্গবন্ধুর মঞ্চ প্রতিষ্ঠিত হবে, তিনি আরো বলেন, মুক্তিযোদ্ধের কথা, বঙ্গবন্ধুর কথা, স্বাধীনতার কথা ও প্রগতির কথা আমাদের সন্তানদের ও নতুন প্রজম্মকে শিখাতে হবে”। শিখাতে হলে এখানে একটি ভাল লাইব্রেয়ারী করতে হবে, যা আমি আমার ব্যক্তিগত অর্থায়ণে প্রতিষ্ঠত করব।” পিরোজপুরের স্বরুপকাঠির সোহাগদলের গণমানে ১৯৫৬ সালে যে বাড়িতে বঙ্গবন্ধু অবস্থান করেছিলেন সেই বাড়ি পরিদর্শণ ও গণমান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক ভবনের নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তার স্থাাপন, বড়বাড়ি কমনিউটি ক্লিনিকের ভবনের মূড় উদ্বোবনীয অনুষ্ঠানের সুধী সমাবেশে প্রধান অতিতির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। মুনিরুজ্জামান নাসিম আলীর সভাপতিত্বে সুধী সমাবেশে মুজিববর্ষে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি অম্লান করতে গিয়ে জয়নাল আবেদীনের ছোটভাই আবদুল রহমান যিনি বঙ্গবন্ধুকে এই বড়বাড়িতে সেবাযতœ করেছিন সেই শতবর্ষীার্ধ আবদুল রহমানকে সম্মাননা স্মাকক ও মুক্তিযোদ্ধাদের কেস্ট্র প্রদান করেন মন্ত্রী। এ সময় সূখী সমাবেশে বিশেষ অথিতি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সাবেক এমপি অধ্যক্ষ শাহ আলম, পিরোজপুর সিভিল সার্জান হাসনত ইউসুফ জাকি, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ইদ্রিস, শিক্ষ নির্বাহী প্রকৌশলী অধিদপ্তর প্রতিভা, নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মোশারেফ হোসেনসহ আরও অনেকে।