৮৬৩ খালাসী নিয়োগে এস এ পরিবহনের মাধ্যমে পরস্পর যোগসাজশে ১কোটি ২ লাখ ৪৪ হাজার টাকা ঘুষ গ্রহনের অভিযোগে পূর্বাঞ্চলের সাবেক জিএম ফারুকসহ ১ ডজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার দুদকের চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক মো. শরিফ উদ্দিন বাদী হয়েএ মামলা দায়ের করেন। এজাহারের অন্য আসামীরা হলেন,মিজানুর রহমান,প্রধান যন্ত্র প্রকৌশলী পূর্ব,আহবায়ক খালাসী নিয়োগ কমিটি,সাবেক সিনিয়র ওয়েলফেয়ার অফিসার পূর্ব, খালাসি নিয়োগ কমিটির সদস্য সচিব জোবেদা আক্তার,মো. রফিকুল ইসলাম সাবেক ব্রীজ ইঞ্জিনিয়ার এমএলএসএস সাবেক জিএমের গাড়ি চালক হারাধন দত্ত,সুরাইয়া সুলতানা,সাবেক প্রধান শিক্ষক শাহাজাহানপুর,ঢাকা,মো.আবুল বশর খান,খালাসি রেলওয়ে চট্টগ্রাম,খন্দকার সাইফুল ইসলাম মামুন,প্রধান সহকারি সিপিও , চট্টগ্রাম দপ্তর, মৃনাল কান্তি দাশ,প্রধান শিক্ষক ও সচিব, টিকেট প্রিন্টিং প্রেস কলোনী হাইস্কুল,মো.আক্তার হোসেন, অফিস সহকারি,শাহাজাহানপুর রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়,ঢাকা,আমিরুজ্জামান আশীষ, প্রোপাইটর, মের্সাস, ফাতেমা এন্টাপ্রাইজ এবং মোসা. পারভীন আক্তার,স্বামী,মো.রবিউল ইসলাম। মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল চট্টগ্রামে ৮৬৩ জন খালাসি নিয়োগকালে নিয়োগ কমিটির ৫ জন সদস্যের মধ্যে দুই জন সদস্যের ইনডিভিজুয়াল মার্কসীট না থাকা কম্বাইন্ড মার্কসীটে চারজনের নাম্বার দেখানো হলেও ১ জনের মূল্যায়ণ মার্ক অসৎ উদ্দেশ্যে সৃজন করে প্রতারণাপূর্বক ১৯ জনকে নিয়োগ প্রদান,২জন নিয়োগ প্রার্থীকে ৪জেলা হতে নিয়োগ বয়স্ক জাল সনদধারি লোকদের জাল সনদ সৃজনপূর্বক ব্যবহার করে চাকরি প্রদান করার মাধ্যমে অসৎ উদ্দেশ্যে নিজেরা লাভবান হয়ে অন্যকে অন্যায়ভাবে লাভবান করে অর্পিতক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক একে অপরের সহযোগিতায় মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর সম্পৃক্ত অপরাধ ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত ১কোটি ২ লাখ ৪৪ হাজার টাকা প্রমান পাওয়ায় এ মামলা দায়ের করা হয়।