যশোরের কেশবপুরে আম্ফান ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে পাঁজিয়া ইউনিয়ন উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ভবনের উপর বিশাল আকৃতির দুটি গাছ ভেঙ্গে পড়েছে ও তিনটি শিরিশ গাছ মারা গেছে। যে কোন সময় ভেঙ্গে হাসপাতালে আসা রোগিদের প্রানহানি ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করছে এলাকাবাসি। এ ছাড়া গাছগুলি অপসারনে বিলম্বের কারণে ও সরকারের রক্সণাবেক্ষণের উদ্যোগ না নেয়ায় গাছ গুলি ্এক শ্রেনীর মানুষ জ্বালানী হিসেবে কেটে নিয়ে যাচ্ছে।
কেশবপুরের পাঁজিয়া ইউনিয়ন উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের তত্বাবধায়ক ডাক্তার আফছার আলী বলেন, ২০২০ সালে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের আঘাতে দুটি শিরিশ গাছ উপড়ে ভবনের উপর পড়ে। গাছ এবং ভবনটিও ঝুকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। হাসপাতালে আসা রোগিদেরও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে হয়। এ ছাড়া একই সময়ে আরও তিনটি শিরিশ গাছ আম্ফান ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে মারা গেছে। সারাক্ষন হাসপাতালে থাকতে হয় ঝুকির মধ্যে। এ ব্যপারে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বার বার মৌখিক ও লিখিত ভাবে অবহিত করা হয়েছে। কোন সমাধান হয়নি।
এ ব্যাপারে পাঁজিয়া ইউপি চেয়ারম্যন শফিকুল ইসলাম মুকুল বলেন, বিষয়টি নিয়ে উপজেলা সমন্বয় মিটিং এ উত্থাপন করেছি। বন বিভাগ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। জেলা প্রশাসকের অনুমোদন পেলে ব্যবস্থা হবে।
কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আলমগীর হোসেন বলেন, বন বিভাগের মাধ্যমে দ্রুত ব্যবস্থা করা হবে। ণফয।