গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার সব্জিখ্যাত ধাপের হাট এলাকার সদর পাড়া গ্রামের ইউনুস আলী। করোনা কালীন সময়ে লকডাউনে আয়রোজগার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দিশে হারা।আর্থিক অভাবের তাড়নায় দুই ছেলে মেয়ে কে নিয়ে খুবই কষ্টে দিনাতিপাত করছিলেন। এবার ধাপের হাটে শশার বাম্পার ফলন হলেও শশা চাষীরা ন্যয্য দাম থেকে বঞ্চিত।এরই সুযোগে ইউনুস আলী শশার দরপতনে ৫ টাকা দরে প্রতিদিন ৬/৭মন শশা স্থানীয় পাইকারদের নিকট থেকে কিনে গাইবান্ধা শহরের বিভিন্ন রাস্তার ফুটপাতে বিক্রি শুরু করেন। গাইবান্ধা হকার্স মার্কেটের সামনে ফুটপাতে শশা বিক্রির সময় ইউনুস আলী জানান ৫ টাকা দরে কিনে এনে ১৫টাকায় বিক্রি করে দুদিনেই বাকি থাকা মূলধন শোধ করেছি। এখন শশা বিক্রিতে ভালো লাভ দেখছি। দৈনিক ৫/৬শ টাকা রোজগার করছি। তিনি আরো জানান কয়েকদিন ধরে প্রচন্ড গরমে শশা বিক্রি বেড়েছে।হাতে কোন কাজ ছিল না। তাই পরিশ্রমে যে সাফল্য অর্জন করা যায় তার প্রমাণ আমি নিজেই।