রংপুর মহানগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক ও কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক জিএস শহিদুল ইসলাম মিজু’র পিতা সাবেক সরকারি চাকুরীজীবি আবদুল মতিন সরকার ইন্তোল করেছেন( ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাহি রাজিউন)। সোমবার রাত ৮টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। তিনি ৩ ছেলে, ৪ মেয়েসহ আত্বীয়-স্বজন ও অসংখ্য শুভাকাংঙ্খী রেখে গেছেন। মঙ্গলবার বাদ জোহর নগরীর হাবিব নগরের হাবিবিয়া জামে মসজিদ প্রাঙ্গনে জানাযা শেষে নুরপুর কবরস্থানে দাফন কার্য্য সম্পন্ন হয়। মরহুমের জানাযা ও দাফন কার্যে রংপুর সিটি কর্পোরেশনের ২১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাহবুবার রহমান মঞ্জু, মহানগর বিএনপি’র সিনিয়র সহ-সভাপতি সামসুজ্জামান সামু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনিছুর রহমান লাকু, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আফসার আলী চেয়ারম্যান, হাজী খয়রাত, মিজানুর রহমান রন্টু, ওয়াহেুদুজ্জামান মাবু, সাধারণ সম্পাদক রইচ আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম রাঙ্গা, জেলা যুবদলের সভাপতি নাজমুল আলম নাজু, মহানগর কৃষক দলের আহ্বায়ক শাহ নেওয়াজ লাবু, যুগ্ম আহ্বায়ক হাসানুজ্জামান হাসান, জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক হাজী আবদুর রাজ্জাক, মহানগর যুব সংহতির সভাপতি জাকির হোসেন শাহিন, জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম শহীদ, মহানগর ছাত্রদল সভাপতি নুর হাসান সুমন, সিনিয়র সহ-সভাপতি মামুনুর রশিদ মুকুট, সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া ইসলাম জিম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মোস্তাফিজার রহমান বিপু, যুগ্ম আহ্বায়ক ময়েন উদ্দিন, এ্যাপোলো চৌধুরী, রংপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের প্রচার সম্পাদক হারুন উর রশিদ সোহেল,জেলা ছাত্রদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মো: আকাশ, দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ সিনদীদ, শ্রমিক দলের মনিরুল ইসলাম মিন্টুসহ মহানগর ও জেলা বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মী, বিভিন্ন রাজনৈতিক-সামাজিক ও ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার বিপুল সংখ্যক মানুষজন উপস্থিত ছিলেন। এর আগে জানাযায় পরিবারের পক্ষে বক্তব্য রাখেন শহিদুল ইসলাম মিজু। এদিকে বিএনপি নেতা শহিদুল ইসলাম মিজু’র পিতার মৃত্যুতে মহানগর ও জেলা বিএনপি এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠন, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তারা মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করে শোকাহত পরিবারবর্গের প্রতি সমবেদনা জানান।