কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলা বিএনপির নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটির গঠন করার প্রতিবাদে রোববার বিকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে নিকলী সদরের বীর বিক্রম মতিউর রহমানের বাস ভবনে এক সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজক বিএনপি দলের সদস্য কামরুল ইসলাম। সাংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, আওয়ামী দূঃশাসনের আমালে দূসরা এজেন্ট ও দালাল চাটুকার নিজদলীয় লোকজন কামরুলকে পুলিশ দিয়ে সন্ধা পর্যন্ত থানায় আটক করে রেখেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া উপজেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটিতে ১৫জন যুগ্ম আহ্বায়ক সহ ৭ জন কে সাইনিং পাওয়ার দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এর কোন মেয়াদ উল্লেখ করা হয়নি। বিগত উপজেলার বিএনপির যারা এ দূসর আমলে মামলা, হামলা ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তাদেরকে বিএনপি দারি প্রভাবশালী মহল মূল কমিটিতে রাখেনি বলে তারা এসব উল্লেখ করেন।তারা সংবাদ সম্মেলনে লিখিত অভিযোগ করেন এদের মধ্যে একজন গত উপজেরা নির্বাচনে নৌকার পক্ষে নির্বাচন করেন। একই সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের ভোট কেনার জন্য আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে কাজ করেন। তারা আরো অভিযোগ করেন, নিকলী সাতটি ইউনিয়নে প্রত্যেক ভোটারের ঘরে ঘরে ভোট চেয়েছেন। যাহা দলিয়নীতি মালার বাহিরে। সদ্য বিলুপ্ত উপজেলা বিএনপি কামিটির কার্যক্রমে স্থবিরতা ও ব্যর্থতার গ্লাণির কারণেই নতুন কমিটির গঠন করা হয়। কিন্তু সধারণ সম্পাদককে বাদদিয়ে সভাপতিকে আহ্বায়ক নিজেই বহাল তবিয়তে কেন রাখা হলো তৃণমুল বিএনপি তা জনতে চায়। এ সময় বক্তব রাখেন, উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি একেএম নূরুল আলম কাঞ্চন, ছাতিরচর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হায়দার আলী কাঞ্চন, গুরই বিএনপির সাবেক সভাপতি আবদুল কাদির আকেল, সিংপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি মোঃ ফরিদ উদ্দিন, ও ছাতিরচর ইউনিয় বিএনপি নেতা মোঃ জামাল উদ্দিন প্রমুখ।