স্বামী ও দুই সন্তান নিয়ে সুখে দিন চলছিল চম্পার। কিন্তু মরণ ব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে সবকিছু ওলট-পালট হয়ে গেল। আজ তিনি জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। ব্যয়বহুল চিকিৎসার খরচ মেটাতে তার পরিবার নিঃস্ব হয়ে গেছে। মুক্তাগাছা শহরের পয়ারকান্দি এলাকার ছোট একটি একচালা টিনের ঘরে চম্পার বসবাস। স্বামী ফরহাদ মিয়া জুতার দোকানে কর্মচারী হলেও অভাব অনটনের মধ্যে সুখি পরিবার ছিল তাদের। শিশুকাল থেকে চম্পা একজন পরোপকারী। প্রতিবেশীর অসুখে বিসুখে সেবাদানকারী হিসাবে সুনাম রয়েছে তার। কারও অভাবে তিনি সামর্থের মাধ্যে হাত বাড়াতেন। আজ সে নিজেই গলায় ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। চম্পা সাক্ষাতকারে জানায়, ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে নিয়মিত কেমো থেরাপি দিতে হয় ঢাকায়। প্রতি কেমোতে ২০/২২ হাজার টাকা খরচ হয়। এ পর্যন্ত নয়টি থেরাপি দেওয়া হয়েছে। করোনা মাহারির সময়ে অর্থের অভাবের কারণে থেরাপি দিতে না পারায় শরীর অনেকটা ফুলে গেছে। অর্থাভাবে নিয়মিত চিকিৎসার ব্যয় বহন করা দুঃসাধ্য হয়ে পরেছে।
অন্যদিকে জীবন বাঁচাতে ইতোমধ্যে সহায় সম্বল সবকিছু বিক্রি করে দিয়েছেন। এখন কেবল থাকার জন্য একটি একচালা টিনের ঘর রয়েছে। এমতাবস্থায় চম্পর চিকিৎসার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, সমাজের বিত্তবান, স্বেচ্ছা সেবি সংগঠনসহ হৃদয়বান মানুষের সাহায্য কামনা করেছেন।
সহায়তার জন্য সরাসরি যোগাযোগ করুন: বিকাশ পারসোনাল নম্বর ০১৭৬৪১৬৪৯৭১ (চম্পা)।