ভালুকায় একটি ভেজাল সোয়াবিন তৈলের কারখানার সন্ধান। ভেজাল সোয়াবিন তেল কারখানায় রুপচাদা সোয়াবিন তৈলের মোরক ব্যবহার সহ বাজারের নামিদামি কোম্পানির মোরক ব্যবহার করে ওই তৈল বাজারজাত করা হয়।
৮ মার্চ মঙ্গলার ভেজাল তেল বোতলজাত করে বাজারের বিক্রি করার অভিযোগে কারখানায় অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যমান আদালত। কারখানায় অভিযানের খবর জানাজানি হলে কারখানা থেকে মালামাল সড়িয়ে ফেলে এবং শ্রমিকরা আত্মগোপন করে চলে যায়। ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্টেট আব্দুলাহ আল বাকীউল বারী কারখানাটি সিলগালা না করে মুচলেকা রেখে কারখানার মালিক আরিফ মাহমুদকে ছেড়ে দেয়। সে এ ধরনের কার্যক্রম থেকে কারখানাটি বিরত থাকবে মর্মে মুচলেকা প্রদান করে।
কারখানার বাহিরে প্লাষ্টিক কারখানার সাইবোর্ড টানানো ছিল আর ভিতরে ভেজাল সোয়াবিল তেল তৈয়ার করে বাজারজাত করা হতো। কারখানাটি উপজেলার ডাকাতিয়া ইউনিয়নের ইন্তার ঘাট এলাকায় অবস্থিত।