বগুড়ার গাবতলীর বাগবাড়িতে প্রশাসনকে তোয়াক্কা না করে বৃদ্ধাঙ্গালী দেখিয়ে এলজিইডির অধিগ্রহনকৃত জায়গা আবারো দখল করার হয়েছে। আবদুল আজিজ ও এনামুল হকসহ কয়েকজন ব্যাক্তি বার বার সরকারি জায়গা দখলে মেতেছে। ৩ এপ্রিল বাগবাড়িতে সরকারি এলজিইডির পাকারাস্তার পাশে পতিত জমিতে অবধৈভাবে বেড়া ও পাকা প্রাচীর উচ্ছেদে সহকারি কমিশনার (ভুমি) মিজানুর রহমান অভিযান চালিয়েছিলেন।
এসময় দখলকারী আবদুল আজিজ ও এনামুল হকসহ অন্যরা, সহকারি কমিশনার (ভুমি) মিজানুর রহমানের কাছে গিয়ে জানায়, নিজে থেকেই বাঁশের বেড়া ও প্রাচীরের ইট তুলে নিয়ে যাবেন। এ সময় উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) রিপন কুমার সাহা, স্থানীয় চেয়ারম্যান রেজ্জাকুল আমিন রোকন তালুকদার, সার্ভেয়ারসহ এলাকার অর্ধশতাধিক গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। সরকারি জায়গা দখলকারীরা পুর্বের বাঁশের বেড়া ও প্রাচীরের ইট না তুলে নিয়ে, অবৈধ দখলকারীরা প্রশাসনকে তোয়াক্কা না করে উল্টো আবারো নতুন করে এলজিইডির পাকা রাস্তার পুর্বপাশে বাঁশের বেড়া দিয়েছে।
গাবতলী উপজেলার নশিপুর ইউনিয়নের মাজবাড়ি গ্রামের মহির উদ্দীনের ছেলে আজাহার আলীসহ রাকিব হোসেন ও রাসেল মিয়া বাদী হয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর একটি অভিযোগ দেন। তাতে বলা হয় ৯২১৬, ৯২২৫, দাগের জমি সরকারিভাবে এলজিইডি অধিগ্রহনকৃত জায়গা। পাকা রাস্তার পাশে এলজিইডির সরকারি পতিত জমি। এব্যপারে গাবতলী উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) রিপন কুমার সাহার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, সরকারি জায়গা অবৈধভাবে কেউ দখল করলে তা, প্রশাসনের সহায়তায় দখল মুক্ত করা হবে। সরকারি জায়গা দখল কারীরা যত শক্তিশালী হোক না কেন, তাদের বিরুদ্ধে মামলাসহ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।