হাইকমান্ডের সকল নির্দেশনা ও দলীয় কর্মকা- বাস্তবায়ন করতে সবসময় জনগনের কাছে যান সাঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা মাহবুবুর রহমান নিটল। তার বাপ দাদাও ছিলেন, রাজনীতির সর্বোচ্চ জায়গায়। তার দাদা আহম্মদ হোসেন উকিল ছিলেন অবিভক্ত বাংলার কৃষিমন্ত্রী। নিজ এলাকা ছাড়াও উত্তর এলাকায় শিল্পকারখানা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ অনেক উন্নয়নে ভুমিকা রেখেছেন তিনি। দাদার যোগ্য উত্তরসুরি হিসেবে বংশীয় সুত্রেই নিজেকে জণকল্যানে রাজনীতির সাথে যুক্ত রেখেছেন। তিনি একজন তরুণ ও ক্লিন ইমেজের নেতা। গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা ও ফুলছড়ি) আসনের রাজনীতিতে একজন পরিচিত মুখ। গত সম্মেলনে সাঘাটা উপজেলা অওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। তৃণমুলে রাজনীতিতে সক্রিয় থেকে অবদান রাখতে চান আজীবন। সদ্য প্রয়াত ডেপুটি স্পিকারের আসনে উপনির্বাচনে তিনি একজন মনোনয়ন প্রার্থী।
মাহবুবুর রহমান নিটল জানান, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দলকে সু-সংগঠিত করতে যেমন আদর্শবান, সৎ, যোগ্য ও ত্যাগী নেতাদের খুঁজছেন, নিজেকে তেমন নেতৃত্বের কাতারে যোগ করতে চাই। কেন প্রার্থী হবেন? এমন প্রশ্নের জবাবে মাহবুবুর রহমান নিটল বলেন, দলীয় নেতাকর্মী, সমর্থক ও আওয়ামী পরিবারের নেতা কর্মীদের বিপদ আপদে আমাকে সবসময় তারা কাছে পান। এলাকার মানুষের সকল সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি সহ উন্নয়নে অগ্রভাগ থেকে কাজ করতেই নির্বাচনে প্রার্থী হবেন বলেও জানান তিনি।
অবিভক্ত পূর্ব বাংলার কৃষি মন্ত্রণালয় সহ ৮টি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন, তার দাদা উত্তরবঙ্গের গর্ব মরহুম আহম্মেদ হোসেন উকিল। তারই সুযোগ্য নাতি মাহবুবুর রহমান নিটল। তার পিতা মৃত আব্দুল্লাহ আল হাদী ওই সময়ে সাঘাটা উপজেলার ৯নং কামালেরপাড়া ইউনিয়নে পরিষদের একজন সফল চেয়ারম্যান ছিলেন। নিটল আওয়াামীলীগের রাজনীতিতে ইতোমধ্যেই সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলার মানুষের কাছে অতি পরিচিত মুখ হিসেবে পরিণত হয়েছেন। বিভিন্ন সেবামূলক কার্যক্রম ও দলীয় বিভিন্ন মিটিং ও স্থানীয় সভা-সমাবেশে উপস্থিত থেকে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন।
নিটল বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে সাঘাটা-ফুলছড়িতে দলের কাজ করে আসছি। দলীয় প্রায় সব আয়োজনে অংশগ্রহণ করে আসছি। জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী আমাকে মনোনয়ন দিলে আমি নির্বাচিত হয়ে সাড়াজীবন এলাকাবাসীর কল্যাণেভালো কিছু দিতে পারব। তিনি জানান, সাঘাটা-ফুলছড়ি উপজেলার প্রাক্তন আওয়াামীলীগ নেতা মরহুম হাবিবুর রহমান সংসদ নির্বাচন করার সময়কাল থেকেই নৌকার পক্ষে মাঠে কাজ করেছি। ২০০৪ সাল থেকে স্থানীয় আওয়াামী লীগের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছি। দলীয় বিভিন্ন কার্যক্রম এবং ব্যক্তিগতভাবে সামাজিক কার্যক্রমের সঙ্গে নিজেকে নিয়োাজিত রেখেছেন, মনোনয়ন প্রত্যাশী এই নেতা।