যশোরের কেশবপুর উপজেলায় যক্ষা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। গত নয় মাসে এ রোগে ১১ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। অপরদিকে ২শ৬২ জন রোগী নিজ বাড়িতে চিতিৎাধীণ রয়েছে বলে কেশবপুর উপজেলা স¦াস্থকেন্দ্র নিশ্চিৎ করেছে। উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্সের যক্ষা ও কুষ্ঠ রোগ নিয়ন্ত্রয়ক শাখা থেকে জানা গেছে,কেশবপুর উপজেলায় করোনা রোগীর তুলনায় যক্ষা রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি বছর ১১ জন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। আক্রন্ত হয়েছে ৩৪৭ জন। এর মধ্যে জানুয়ারী মাসে ৪২ জন, ফেব্রুয়ারী মাসে৩৬, মার্চ মাসে ৩৬, এপ্রিল মাসে ১২, মে মাসে ১৫, জুন মাসে ৩৩, জুলাই মাসে ৪৫, আগস্ট মাসে ৬৭ ও সেপ্টেম্বর মাসে ৬১ জন রোগী সরকারিভাবে নিজ নিজ বাড়িতে চিকিৎসাধীণ রয়েছে। এ বিষয়ে কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্সের যক্ষা ও কুষ্ঠ রোগ নিয়ন্ত্রক নাজমুল করিম সাংবাদিকদের জানান, যক্ষা রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য জন সচেতনতা বৃদ্ধি করা দরকার। যেহেতু এটা ছোয়াচে রোগ হাছি, কাঁশিতে ছড়ায়। বর্তমানে সরকারিভাবে ২৬২ জন রোগীকেচিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে। তাদেরকে নিয়মিত চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্চে। উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্স কর্মকতৃা ডাঃ আলমগীর হোসেন বলেন,যক্ষা রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। নিয়মিত চিকিৎসা নিয়ে রোগী ভালো হয়ে যাবে। এ রোগের প্রাদুর্ভাচব রোধে জন সচেতনতার বিকল্প নেই।