আশাশুনিতে রেকর্ডীয়, মিউটিশানকৃত ও চেকদাখিলা কাটা পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে অধিকার বঞ্চিত করতে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
আশাশুনি সদরের শ্রীকলস গ্রামের গফুর গাইনের ছেলে নূর মোহাম্মদ গাইন জানান, তার পিতার মৃত্যুকালে চক বাউশুলী মৌজায় ৪১ নং খতিয়ানে (হোল্ডিং নং ৪৩) ২১, ৮, ১১, ২০, ৮, ১১, ৯ ও ১০ নং দাগে ৩৩৫১ শতক জমি রেখে যান। যা তার নামে রেকর্ডভুক্ত (প্রিন্টপর্চা) হয়। পিতার মৃত্যুর পর ৭ পুত্র কন্যা ও মা অপর পুত্র নূর মোহাম্মদ গাইনকে ২১/০৭/২২ তারিখে ২৯৭২ নং হেবা ঘোষণাপত্র দলিলে রেজিষ্ট্রী করে দেন। গ্রহিতা নূর মোহাম্মদ গাইন জমি লিখে নেওয়ার পর থেকে দখলিকার থাকা অবস্থায় ২৬/১১/২২ তাং নামজারি মামলা নং- ২,৩৫৩(১ঢ-১) /২০২২-২৩ করেন এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি) দীপা রানী সরকার ১৯/১২/২২ তাং (আগত খতিয়ান: ৫, ৬, ৮ ও ৯) মিউটিশান অনুমোদন প্রদান করেন। পরে গ্রহিতা ১৪২৯ সন পর্যন্ত কর পরিশোধ করে চেক গ্রহন করেছেন। এদিকে চক বাউশুলি গ্রামের সাইফুল ইসলাম দিং দীর্ঘ দু’যুগ আগে মরহুম গফুর গাইনের নিকট থেকে জমি ক্রয় করেছেন দাবী করে (অথচ তাদের নামে রেকর্ড নেই, মিউটিশান নেই) নানা ষড়যন্ত্র শুরু করেছেন দাবী করে নূর মোহাম্মদ গাইন দিং জানান, দু’যুগ দলিল গোপনে রাখা, মিউটিশান না করার হেতু কি? তারা উদ্দেশ্যমূলক ভাবে দূর্ঘদিন পর এসে জমি মিউটিশান করা ও তাদের বৈধ পৈত্রিক ও ওয়ারেশ আপন ভাইবোন ও মার নিকট থেকে ক্রয়সূত্রে প্রাপ্ত জমি থেকে উচ্ছেদের ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। এ ব্যাপারে তিনি আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, আইন আদালতের সহযোগিতা কামনা করেন।