টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে মিষ্টি খাওয়ানোর কথা বলে অপহরণ করে মাদ্রাসার বাবুর্চি। মঙ্গলবার বিকাল ৪টার দিকে উপজেলার লাউহাটী এলাকায় প্রতিষ্ঠিত আল-মানার একাডেমিতে ঘটেছে এ ঘটনা। ওই মাদ্রাসার হিফয শাখার আবাসিক শিক্ষার্থী মেরাজ ও মেহেদী মেরাজ নামের দুই শিক্ষার্থীকে বাবুর্চি কাবেল অপহরণ করে তার আত্মীয়ের বাড়ী মির্জাপুর উপজেলার ইচাইল গ্রামে নিয়ে যায়। মাগরিব নামাযের সময় এ ২ শিক্ষার্থীর অনুপস্থিতি দেখে কর্তৃপক্ষের টনক নড়ে। মুহুর্তেই এলাকায় হৈ চৈ পরে যায়। পরে পুলিশের ব্যপক তৎপরতায় রাত ১১টার দিকে ডুবাইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ইলিয়াস মিয়ার বাড়ী থেকে ২ শিক্ষার্থী সহ বাবুর্চি কাবেলকে আটক করা হয়। জানা গেছে, মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ ব্যাপক খোঁজাখুঁজি করলে কাবেলের এক আত্মীয় তাকে সহ নিখোঁজ ২ শিক্ষার্থীকে ডুবাইল ইউপি চেয়ারম্যানের হেফাযতে নিয়ে আসে।
ডুবাইল ইউপি চেয়ারম্যান মো. ইলিয়াস মিয়া জানান, জুয়েল নামের জনৈক ব্যক্তি মাদ্রাসার ২ শিক্ষার্থী সহ বাবুর্চিকে আমার কাছে নিয়ে আসেন। এখান থেকে পুলিশ তাদের হেফাযতে নেয়।
মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মো. আমিন খান জানান বাবুর্চি ২ শিক্ষার্থীকে কেন অপহরণ করেছে বুঝতে পারছি না। তবে অল্প সময়ে উদ্ধার হওয়ায় শুকরিয়া আদায় করছি।
দেলদুয়ার থানা অফিসার ইনচার্জ মো. নাছির উদ্দিন মৃধা জানান, ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থী অপহরণের খবর পেয়ে ব্যাপক তৎপরতা চালানো হয়। একপর্যায়ে ডুবাইল ইউনিয়নের বর্ণী গ্রামের দারোগালীর ছেলে কাবেল সহ ২ শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করা হয়। থানায় অপহরণ মামলা প্রক্রিয়াধিন রয়েছে।
ডুবাইল ইউপি চেয়ারম্যান মো. ইলিয়াস মিয়া জানান, জুয়েল নামের জনৈক ব্যক্তি মাদ্রাসার ২ শিক্ষার্থী সহ বাবুর্চিকে আমার কাছে নিয়ে আসেন। এখান থেকে পুলিশ তাদের হেফাযতে নেয়।
মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মো. আমিন খান জানান বাবুর্চি ২ শিক্ষার্থীকে কেন অপহরণ করেছে বুঝতে পারছি না। তবে অল্প সময়ে উদ্ধার হওয়ায় শুকরিয়া আদায় করছি।
দেলদুয়ার থানা অফিসার ইনচার্জ মো. নাছির উদ্দিন মৃধা জানান, ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থী অপহরণের খবর পেয়ে ব্যাপক তৎপরতা চালানো হয়। একপর্যায়ে ডুবাইল ইউনিয়নের বর্ণী গ্রামের দারোগালীর ছেলে কাবেল সহ ২ শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করা হয়। থানায় অপহরণ মামলা প্রক্রিয়াধিন রয়েছে।