আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দলকে শক্তিশালী করার জন্য বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলা যুবলীগ কমিটি গঠনের করার লক্ষে আগ্রহী প্রর্থীদের কাছ থেকে আবেদন জমা নিয়েছে দল। উপজেলা যুবলীগ কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে নেতা-কর্মীদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দিপনা লক্ষ্য করা গেছে। ৮ মার্চ ২০২৩ইং তারিখ ছিলো আবেদনে গ্রহনের শেষ দিন। আবেদনে গ্রহনের শেষ দিন পর্যন্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদ পদসহ বিভিন্ন পদের অনুকুলে ১৪০ খানা আবেদন জমা পরেছে বলে জানা গেছে।
আগৈলঝাড়া উপজেলা যুবলীগ কমিটি গঠন নিয়ে দলিয় অফিস, পাড়া-মহল্লায় উপজেলা সদরে চায়ে দোকান থেকে শুরু করে সর্বস্থরে চললে আলোচনা চলছে রাত দিন। আলোচনা উঠে আসছে কে হবে আগামি দিনের আগৈলঝাড়া উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। বিগত দিয়ের রাজপথে আন্দোলন সংগ্রামে ভূমিকা ও আগামি দিনে কে টিকে থাকতে পারবে আন্দোলন সংগ্রামে। কে বেসি নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ রাখে। সাধারণ নেতাকর্মীরা কাছে চায় সে বিষয়টিও বিবেচনায় থাকবে। দলের পদ পদবি পাবার আসায় দলে উপজেলা ও জেলার পর্যায়ের নেতাদের সাথে চলছে দোর ঝাপ। তবে কে আসছে দলের গ্রুত্বপূর্ণপদে এমন কথা কেই বলতে পাছেনা। কর্মদক্ষতা বিবেচনা করেই তেগী ও সংগ্রামী নেতাদের নিয়ে শীঘ্রই আগৈলঝাড়া উপজেলা যুবলীগের ৭১ সদস্য বিশিষ্ট নতু কমিটি ঘোষনা করার হবে এমন খবর জানাগেছে দলিয় একটি সূত্র থেকে।
যাদের নিয়ে বেসি আলোচনার ঝড় চলছে তারা হলেন সভাপতি পদে আগৈলঝাড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি কামরুজ্জমান সেরনিয়াবাত আজাদ। সাধারণ সম্পাদক পদে উপজেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন পাইক, সরকারী শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত ডিগ্রী কলেজে ছাত্রলীগ প্যানেলের সাকেব ছাত্র সংসদ সদস্য ও আগৈলঝাড়া উপজেলা সেচ্ছাসেবক কমিটির সাবেক সহ সভাপতি মিঠুন বিশ্বাস, সরকারী শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত ডিগ্রী কলেজ ছাত্রলীগ সভাপতি বরুন কুমার বাড়ৈ।
এব্যাপারে জাকির হোসেন পাইক বলেন, আমি আওয়ামী লীগ পরিবারে সন্তান। আমার পিতা বাকাল ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। আমার পিতার মৃতুর পরে আমার ভাই ওই ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদকের পদে দায়তি পাল করছে। আমি উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক। আন্দোলন সংগ্রামে দলের জন্য ছাত্রলীগকে সংগঠিত করে রাজপথে আছি। আমার বিশ্বাস দলযদি মূল্যয়ন করে তা হলে আমাকেই যুবলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বদিবে।
এব্যাপারে মিঠুন বিশ্বাস বলেন, আমি আওয়ামী লীগ পরিবারে সন্তান। আমার বড় ভাই এলাকায় রজনিতি করছে বলে আমি এলাকায় একটু কমছিলাম। ভাইয়ের মৃতুর পরে আমি এলাকায় ভাইয়ের শূণ্যতা পূরণ করতে নিয়মিত এলাকার রাজনিতির সাথে আছি। আমি সরকারী শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত ডিগ্রী কলেজে ছাত্রলীগপ্যানেলের সাকেব ছাত্র সংসদ সদস্য ও আগৈলঝাড়া উপজেলা সেচ্ছাসেবক কমিটির সাবেক সহ সভাপতি ছিলাম। দলেপ্রতি আমার বিশ্বাস দল আমার ও আমার পরিবারকে মূল্যয়ন করে আগামির রাজ পথে কািঠন সময়য়ে আন্দোলন সংগ্রামে জন্য আমাকেই যুবলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বদিবেন এটা দলেপ্রতি আমার আশা ও বিশ্বাস রয়েছে।
এব্যাপারে বরুন কুমার বাড়ৈ বলেন, আমি আওয়ামী লীগ পরিবারে সন্তান। আমি ১৯৯৮ সাল থেকে ছাত্রলীগ রাজনিতির সাথে জড়িত।সরকারী শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত ডিগ্রী কলেজ ছাত্রলীগ সভাপতি হিবেসে ২০০৪ সাল থেকে অদ্যবদি সভাপতির দায়িত পালন করে আসছি। জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুর কন্যা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী মুক্তির দাবিতে সামরিক আইন ভেঙ্গেগে রাজপথে আন্দোলন করি। জামাত ও বিএনপির বিরুদ্ধে রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করি দলকে শক্তিশালি করার জন্য। দলযদি মূল্যয়ন করে তা হলে আমাকেই যুবলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দিবেন বলে আমার আশা।
আগৈলঝাড়া উপজেলা যুবলীগ সভাপতি মো.সাইদুল সরদার বলেন, আগৈলঝাড়া উপজেলা যুবলীগের আগামী কমিটি হবে জাতির পিতার ভাগ্নে, পার্বত্য শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরীবিক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক (মন্ত্রী পদমর্যদা), স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য, বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আলহাজ¦ আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ-এমপি নির্দেশে।