কলারোয়া সীমান্তে জাতীয়তাবাদী যুবদলের কমিটি গঠন নিয়ে সাধারণ মানুষ হয়রানী শিকার হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কেঁড়াগাছি ইউনিয়নের ইউপি সদস্য ইয়ার আলী বলেন-বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবললের ৫নং কেঁড়াগাছি ইউনিয়ন কমিটি গঠন করা হয় ২জুন ২২সালে। এই কমিটির আহ্বায়ক হলেন-মফিজুল ইসলাম রানা, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক ইকবাল হোসেন, সদস্য সচিব আখতারুজ্জামান আক্তার। ৩১ সদস্য বিশিষ্ট এই আহ্বায়ক কমিটিতে কারর কোন গ্রাম ও সদস্যদের পিতার নাম না থাকায় কেঁড়াগাছি ইউনিয়নের জনসাধারণ মানুষ বিপাকে রয়েছে। তিনি আরো বলেন ওই কমিটিতে সাহাঙ্গীর আলম ও নাজমুল হোসেন নামে নামে দুইজন সদস্য রয়েছে। কিন্তু এলাকার কিছু ব্যক্তি ইউপি সদস্য ইয়ার আলীর সুনাম নষ্ট করতে থানা পুলিশের কাছে তার ছেলেরা বিএনপি করে মর্মে হয়রানী মূলক তথ্য দিয়েছে। প্রকৃত পক্ষে ওই কমিটিতে যাদের নাম রয়েছে তার মধ্যে সাহাঙ্গীর আলম, পিতা সানাউল্লাহ আর নাজমুল হোসেন, পিতা আ: সাত্তার গ্রাম পাঁচপোতা বলে জানা গেছে। কেঁড়াগাছি ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক বলেন-এই কমিটিতে সাহাঙ্গীর আলম ও নাজমুল হোসেনের নাম রয়েছে তারা ইউপি সদস্য ইয়ার আলীর মেম্বারের পরিবারের কেই না। এ বিষয়ে কেঁড়াগাছি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ভূট্টো লাল গাইন বলেন-কখনো শুনেনি যে ইউপি সদস্য ইয়ার আলীর ছেলেরা বিএনপি করে। কেউ হয়তো হয়রানী করার জন্য গুজব লটিয়ে বেড়াচ্ছে। কেঁড়াগাছি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মারুফ হোসেন বলেন-যুবদলের ৫নং কেঁড়াগাছি ইউনিয়ন কমিটি গঠন নিয়ে অনেকে হয়রানী শিকার হবেন। কারণ ওই কমিটিতে কারর গ্রাম বা পিতার নাম নেই।