মোবাইলে ছবি তোলার মিথ্যা অপবাদ দিয়ে মাদ্রাসার ১০ ছাত্রীকে মারধর করে মলমুত্র খাইয়ে দেওয়ার ঘটনায় তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আশরাফুল আলম এ তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন। জানাগেছে, আমতলী পৌর শহরের মাদানীনগর জামিয়া সাইয়েদা ফাতিমা বালিকা হাফিজিয়া মাদ্রসার ১০ ছাত্রীকে মোবাইলে ছবি তোলার অপবাদ দিয়ে শিক্ষিকা তাসলিমা বেগম মারধর বরে। পরে তাসলিমা বেগম, তার স্বামী আবদুর রশিদ, ছেলে তাইয়েবা ও মেয়ে নুসরাত ওই ১০ ছাত্রীকে মলমূত্র, ড্রেনের পঁচা পানি, হাঁসের মল বালতিতে মিশিয়ে জোরপুর্বক খাইয়ে দেয়। গত সোমবার এ ঘটনার বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে নড়েচরে বসেন প্রশাসন। বৃহস্পতিবার উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুাহম্মদ আশরাফুল আলম উপজেলা কৃষি অফিসার সিএম রেজাউল করিমকে প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন। তদন্ত কমিটির প্রধান উপজেলা কৃষি অফিসার সিএম রেজাউল করিম বলেন, তদন্ত করে যথা সময়ে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে। আমতলী উপজেলা নিার্বহী অফিসার মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদনের আলোকে কার্যকরী ব্যবস্থা নেয়া হবে।