বর্ডার হাটের বাদ পরা পুরাতন ক্রেতা কার্ড নবায়ন পেতে বুধবার বেলা ১১ টায় চর রাজিবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে এক স্বারক লিপি প্রদান করা হয়েছে। রেল-নৌ-যোগাযোগ ও পরিবেশ উন্নয়ন গণ কমিটির রাজিবপুরের পক্ষে শিপন মাহমুদ স্বারক লিপিটি তুলে দেন ভারপ্রাপ্ত ইউএনও মাহামুদুল হাসানকে।
জানা গেছে বাংলাদেশ -ভারত দু’দেশের মধ্যে চোরাচালান রোধ ও সুসম্পর্ক রাখার জন্য ২০১১ইং সালে ২৩ জুন কুড়িগ্রামের রাজিবপুর উপজেলার বালিয়ামারী ও ভারতের মেঘালয় রাজ্যের গাঢ়োহিল এর কালাইয়ের চরে বর্ডার হাট চালু করা হয়।
হাটটি চালু হওয়ার সময় বাংলাদেশের স্থানীয় ৫ কিলোমিটার বাসিন্দাদের মধ্যে ২৬৪০টি কার্ড ইস্যু করা হয়। পরবর্তী বছর কার্ড নবায়ন করার জন্য শুধুমাত্র নোটিশ বোর্ডে প্রচার করা হয়েছিল। জনগণের মাঝে বহুর প্রচার করার জন্য মাইকিং কিংবা ঢোলশহরত করা হয়নি। এতে প্রায় ২০৫৩টি কার্ডধারী কার্ড নবায়ন থেকে বাদ পরে যায়। ২০১৯ইং সালে নবায়নের জন্য আবেদন নেওয়া হলেও করোনা মহামারীর কারণে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বর্ডা হাট ব্যবস্থাপনা কমিটির পক্ষ থেকে। ফলে ফাইলবন্দি হয়ে রয়েছে ওই আবেদন পত্রগুলো।
এ ব্যাপারে প্রশাসনকে মৌখিক ভাবে জানানো হলেও কোন ফল পায়নি ভুক্তভোগীরা। ফলে পুরাতন কার্ডধারীদের পক্ষ থেকে স্বারক লিপি প্রদান করা হয়। যাতে করে পুরাতন বাদ পরা কার্ডধারীগণ তাদের কার্ডের নবায়ন পান।