চ্যাটজিপিটির কো-ফাউন্ডার স্যাম অল্টম্যান মনে করেন, চ্যাটজিপিটি একটি আইকন হয়ে উঠবে। পুরো পৃথিবীতেই চ্যাটজিপিটি নানাভাবে তাক লাগিয়ে যাচ্ছে। তারমতে এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভবিষ্যৎ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সম্ভাবনার পথ আরও অবারিত করে তুলতে পারবে। আপাতত চ্যাটজিপিটি-৪ এলএলএম এর ওপর নির্ভরশীল। এমনকি অ্যাল্টম্যানের কোম্পানি পরবর্তী বড় কোনো ঘোষণা দেবে কি-না এর জন্য টেক কোম্পানিগুলো অপেক্ষা করছে। তবে কোম্পানিটির বড় কোনো ঘোষণা না আসার পেছনে একাধিক কারণ রয়েছে। চ্যাটজিপিটি এখনো জিপিইউ ব্যবহার করে পর্যাপ্ত তথ্য বের করতে পারে না। তাই স্বল্পমেয়াদী অনেক পরিকল্পনা তাদের পেছাতে হচ্ছে। তাছাড়া চ্যাটজিপিটি পরিচালন ব্যয় অনেক। চিপ সংকটের কারণে এর কাজের পরিসর বাড়ানোও এখন কঠিন। জিপিটি-৪ ব্যবহারকারীদের কাছে ৮০০০ টোকেন আছে। তবে মার্চেই তারা ৩২০০০ টোকেনের ঘোষণা দিয়েছে। যদিও সামান্য কজনই এ সুবিধা পেয়েছেন। আপাতত পরিচালন ব্যয় নিয়েই ওপেন এ আই ভাবছে। বাকি স্বল্পমেয়াদী পরিকল্পনা নিয়ে তারা আস্তেধিরে এগুবে এটুকু নিশ্চিত।