খুলনার দিঘলিয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নে সৃজনশীল কর্মসূচির (কাবিটা) টাকা শ্রমিকদের পাওনার ১০গুণ টাকা শ্রমিকদের মোবাইল ক্যাশ আউটের মাধ্যমে শ্রমিকদের হাতে। সংশ্লিষ্ট শ্রমিকদের সূত্রে জানা গেছে, দিঘলিয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নে সৃজনশীল কর্মসূচির (কাবিটা)আওতায় সংশ্লিষ্ট শ্রমিকেরা ৪০ দিন কাজ করে। দিঘলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ তাদের মজুরীর টাকা দুই ভাগে ভাগ করে বিল করে জমা দেয়। ঈদ-উল-আযহার পূর্বে এ সকল শ্রমিকদের পাওনার অর্ধেক অর্থাৎ ভ্যাট কর্তন পূর্বক ৭২০০ টাকা সংশ্লিষ্ট শ্রমিকদের মোবাইলে পাঠানোর কথা। কিন্তু প্রত্যেক শ্রমিকের মোবাইলে টাকা পাঠানো হয়েছে ১০ গুণ বেশী অর্থাৎ ৭২ হাজার টাকা। কেন এবং কিভাবে এ টাকা মোবাইলে বেশী এলো তা এখনও জানা যায় নি।
কেউ বলছে ভুল করে মোবাইলে বেশী টাকা রিচার্জ করা হয়েছে। আবার কেউ বলছে জুন ক্লোজিং ঠিক রাখার জন্য ইউনিয়ন পরিষদের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তা যোগসাজশে এ ভুলের অবতারণা করেছে। তবে এর সঠিক তথ্য এখনও জানা সম্ভব হয়নি।
এদিকে সংশ্লিষ্ট শ্রমিকেরা তাদের পাওনার ১০ গুণ বেশী টাকা মোবাইলে পেয়ে খুবই খুশি মনে কেউ সম্পূর্ণ ৭২ হাজার, আবার কেউ ৫০ হাজার টাকা ক্যাশ আউট করার পর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ রিচার্জ বন্ধ করে দেয় বলে জানা যায়। তবে অফিসগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে সঠিক কারণ জানা যায় নি। তবে লক্ষ লক্ষ টাকা সংশ্লিষ্ট শ্রমিকদের হাতে পৌঁছেছে বলে সূত্র জানায়।