চিংড়ি পোনা উৎপাদনকারী খুলনার পাইকগাছায় দুটি হ্যাচারীকে ১লাখ ২০হাজার টাকা জরিমানা ও বিপুল পরিমাণ পোনা ধ্বংস করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত মা চিংড়ি সহ সাগরে সবধরণের মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ করেছে সরকার। সরকারি এ নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে অবৈধভাবে ভারতীয় নপলি এনে পোনা উৎপাদন করছিল উপজেলার বোয়ালিয়াস্থ ব্লু-ষ্টার হ্যাচারী ও পৌর সদরের ন্যাশনাল হ্যাচারী। সোমবার বিকালে মৎস্য অধিদপ্তরের বিশেষ অভিযানে দুটি হ্যাচারীকে ৬০ হাজার টাকা করে মোট ১লাখ ২০হাজার টাকা জরিমানা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মমতাজ বেগম। এ সময় দুটি হ্যাচারীর বিপুল পরিমাণ পোনা ধ্বংস করা হয়। মৎস্য অধিদপ্তরের বিশেষ এ অভিযানে নেতৃত্বদেন মৎস্য অধিদপ্তর খুলনার উপ-পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জয়দেব পাল, সাসটেনেবল কোস্টাল এ- মেরিন ফিশারিজ প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক সরোজ কুমার মিস্ত্রী, বটিয়াঘাটার সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মনিরুল মামুন, পাইকগাছার সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা টিপু সুলতান, উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ কামরুল হাসান টিপু, উপজেলা চিংড়ি চাষী সমিতির সভাপতি মোস্তফা কামাল জাহাঙ্গীর, ষোলআনা ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি জিএম শুকুরুজ্জামান, সাবেক সভাপতি অ্যা. মোর্তজা জামান আলমগীর রুলু, মেরিন ফিশারিজ কর্মকর্তা চঞ্চল মন্ডল, ক্ষেত্র সহকারী রণধীর সরকার, এসআই তরিকুল ইসলাম ও পেশকার মো. ইব্রাহীম।