রাজশাহীর তানোরে পৌর সভার বিসিআইসি সার ডিলার মোহাম্মদ আলী বাবু ১০০ বস্তা পটাশ অন্যত্র পাচার করে দিলেন। কলমার আজিজপুর মোড়ে কৃষকরা ওই ১০০ বস্তা পটাশ দেখে ভুটভুটিটি থামিয়ে খোঁজ খবর নিচ্ছিরেন।
এসময় খবর পেয়ে কালোবাজারী সিন্ডিকেটের মুল হোতা তানোর পৌর সভার বিসিআইসি সার ডিলার মোহাম্মদ আলী বাবু তার পুত্রকে নিয়ে দ্রুত মটরসাইকেল যোগে ঘটনাস্থলে গিয়ে কৃষকদের হুমকি ধামকি দিয়ে দম্ভক্তির প্রকাশ করে গাড়ী চালককে কৃষকদের মানুষ উপর দিয়ে গাড়ী চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেন।
এসময় ভুটভুটি চালক দ্রুত ভুটভুটি চালিয়ে কলমার দিকে চলে যান। এ সময় কবর পেয়ে স্থানীয় সাংবাদিকরা সেখানে গিয়ে বাবুর কাছে পটাশের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি ও তার পুত্র ছবি তুলতে নিষেধ করে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
তানোর পৌর সভার বিসিআইসি সার ডিলার মোহাম্মদ আলী বাব তানোর উপজেলা সার ডিলার সমিতির সভাপতি হওয়ায় প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নিয়ম নিতীর তোয়াক্কা না করে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে এলাকার কৃষকদের পটাশ না দিয়ে এভাবেই প্রতিনিয়ত সার ও পটাশ কালো বাজারী করে বিক্রি করেন।
তিনি তানোর পৌর সভার ডিলার, তাকে সদরে দোকান করার নির্দেশ দিলেও ক্ষমতার দাপটে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে পৌর সভার শেষ প্রান্ত তালন্দ বাজারে দোকান করার সুবিধার সুযোগ নিয়ে নিয়মিত ভাবে সার কালোবাজারী করে রাতারাতি আঙুল ফুলে গরাগাছ বনে গেছেন।
এবিষয়ে তানোর পৌর এলাকার বিসিআইসি সার ডিলার মোহাম্মদ আলী বাবু সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে রাজি না হয়ে তার দোকানে আসার কথা বলে সেখান থেকে দ্রুত চলে যান।
তানোর উপজেলা কৃষি অফিসার সাইফুল্লাহ আহম্মেদ বলেন, অন্য এলাকায় সার বিক্রি করতে হরে অবশ্যই অনুমতি নিতে হবে। অনুমতি না নিয়ে সার পটাশ অন্য এলাকায় বিক্রির বিষয়টি ক্ষতিযে দেখবেন বলেও জানান তিনি।
এসময় তানোর উপজেলা নির্বাহী অভিসার বিল্লাল হোসেনের মোবাইলে ফোন করে বিষয়টি অবহিত করা হলে তিনি বলেন, বিষয়টি কৃষি অফিসারকে জানানোর কথা বলে তিনি সার না পাওয়া ব্যক্তিদের অভিযোগ করার পরামর্শ দিয়ে মোবাইল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেন।