বাংলাদেশের উন্নয়নের রুপকার। মানবতার মা। প্রশান্ত মহাসাগরের মত উদার মনের মানুষ সফল রাস্ট্রনায়ক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রংপুর আগমন ২ আগস্ট বুধবার। এ উপলক্ষে গত কয়েকদিন থেকে সৈয়দপুর শহর সেজেছে নানা রঙে। যেব আলোয় আলোকিত শহর। প্রতিদিন সকাল সন্ধ্যায় শহরের রাস্তা ছিল আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর আনন্দ মিছিলে ভরা। শহরের গলি গলিতে ঝুলছে ব্যানার ফেস্টুন। খন্ড খন্ড মিছিল, সভার আয়োজন ছিল বিভিন্ন স্থানে। আওয়ামী লীগসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের মধ্যে ছিল ব্যস্ততার ছাপ। নানা রঙের গেঞ্জি, টুপি, ব্যানার তৈরীতে ব্যস্ত সময় পার করেছিল তারা। লক্ষ্য ছিল একটাই প্রধানমন্ত্রীর মহাসমাবেশ সফল করা।
সৈয়দপুরে নেতাকর্মীদের নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মহসিনুল হক মহসিন, সহসভাপতি ইঞ্জিনিয়ার এ কে এম রাশেদুজ্জামান রাশেদ, আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা অধ্যক্ষ সাখাওয়াত হোসেন খোকন, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক। মহিলা আওয়ামী লীগ পৌর কমিটির সভাপতি ও পৌর মেয়র রাফিকা আকতার জাহান বেবী নেতৃত্ব দেন মহিলালীগকে। এক কথায় প্রতিদিন মিছিল, মিটিং, সভা সমাবেশে ছিল সৈয়দপুর শহর মুখরিত।
এদিকে রংপুরে মহাসমাবেশে যোগ দিতে একদিন পুর্বে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে আসেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, বাগেরহাট এক আসনের সাংসদ শেখ হেলাল। এরপর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে আসেন আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ আ,ফ,ম বাহাউদ্দীন নাসিম। তারও পুর্বে আসেন তথ্যমন্ত্রী হাসান মাহমুদসহ অনেকে।
সৈয়দপুরবাসির দাবি বিমানবন্দর আন্তর্জাতিককরণ। সৈয়দপুরকে জেলা ঘোষণা। রেলওয়ের জায়গার স্থায়ী সমাধান এবং সৈয়দপুরে একটি মেডিকেল কলেজ স্থাপন।