সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষাকেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহারের অভিযোগে গ্রেফতারকৃত ৪ নারী পরীক্ষার্থীকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। তারা হলেন, ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট পন্ডিতপাড়ার মোঃ হালিমুর রহমানের স্ত্রী মোছাঃ জীবন নেছা (২৮),) ডোমার উপজেলার খালিশা চাপানী এলাকার শ্রী তপন কুমার রায়ের স্ত্রী রীতা রানী রায় (২৯), কিশোরগঞ্জ উপজেলার গাড়াগ্রাম এলাকার মোঃ জেলাবর শেখের কন্যা ও ফিরোজ হোসেনের স্ত্রী মোছাঃ সুমি আক্তার (৩১) এবং জলঢাকা উপজেলার মীরগঞ্জ আরাজী পাঠানপাড়া এলাকার মোঃ আব্দুল হামিদ খানের স্ত্রী মোছাঃ শেফালী আক্তার (২৬)।
৯ ডিসেম্বর শনিবার গ্রেফতারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। মামলার আরজি সূত্রে জানা যায়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষাকেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহারের অভিযোগে তাদের আটক করা হয়। পরে সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ জহুরুল ইসলাম বাদী হয়ে নীলফামারী থানায় ২০২৩ সালের সাইবার নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। (যার মামলা নম্বর ৮/৪০৬)।
নীলফামারী থানা সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার আয়োজিত সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় নীলফামারী সরকারী কলেজ পশ্চিম ক্যাম্পাসে পরীক্ষাকেন্দ্রে পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে ডিজিটাল ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করে প্রতারণা মুলকভাবে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ ও সহায়তা করার অপরাধে তাদেরকে আটক করা হয়। এসময় আটকৃতদের কাছ থেকে বিভিন্ন ধরণের সচল সীম যুক্ত মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।