কিশোরগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কৃষি প্রকৌশলী মুখলেসুজ্জামান তালুকদার বলেছেন কিশোরগঞ্জের চাষীরা এখন খামার যান্ত্রীকিকরণের মাধ্যমে তাদের ভাগ্য পরিবর্তন হচ্ছে। দিন বদলের সঙ্গে মানদাতা আমলের হালের বদলে অনেক কৃষিযন্ত্রের সাহায্যে চাষীরা জমি আবাদ করছেন। এতদাঞ্চলের অনেকেই কৃষিযন্ত্রের মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করেছেন।এক সময়ের গবাদিপশুতে টানা লাঙল উঠে গেছে। কাস্তে দিয়ে ধান কাঁটার প্রচলনও কমে আসতে শুরু করেছে। ধান মাড়াইয়ের পদ্ধতি বদলে যাচ্ছে। কৃষিকাজে জায়গা করে নিচ্ছে যন্ত্র।
আজ রোববার দুপুরে জেলা সদরের শোলমারা ব্লকে কৃষি বিভাগের আয়োজনে ২০২৩-২০২৪ বছরের রবি মৌসুমে সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় জমির যৌথ সার ব্যবহারকারী কৃষক কৃষানীর সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
সদর উপজেলা কৃষি বিভাগের আয়োজনে সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন সদরের কৃষি সম্প্রসারণ কমকর্তা মোঃ এমাজ উদ্দিন,উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো: আবুল হাশেম। মহিনন্দ ইউনিয়নের উপসহকারী কমকর্তা নাছিরুজ্জামানের পরিচালনায় ও কৃষক ফজলুর রহমানেরব সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তৃতা করেন উপসহকারী কমকর্তা উম্মে কুলসুম জেবুন্নেছা, শহীদুল ইসলাম,নাজমুল আলম, সাবিহা সুলতানা,কৃষক জসিম উদ্দিন,হিরন মিয়া প্রমুখ।
এসময় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কমকর্তাগণ,স্থানীয় কৃষক কৃষাণীগণ উপস্থিত ছিলেন।