কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর, নিকলী, কুলিয়ারচর, কটিয়াদী, ভৈরব, অষ্টগ্রাম, ইটনামিঠামইনসহ আশেপাশের হাওড় অঞ্চলের উপজেলাগুলোতে কালবৈশাখী ঝড়ের কারণে ১৮ ঘন্টা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। এর মধ্যে আর.ই.বি ও বি.পি.ডি.পির লক্ষ লক্ষ বিদ্যুৎ গ্রাহকরা গত শনিবার সন্ধ্যা থেকে গতকাল রবিবার দুুপুর পর্যন্ত বিদ্যুৎ না থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন। এই কালবৈশাখী ঝড়ে জেলার কয়েকশত ইটখলার কাচা ইট নষ্ট হয়ে গেছে। এতে ক্ষতির পরিমান প্রায় ১০০ কোটি টাকা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই দিকে শুধু কালবৈশাখী ঝড়ে নয় রোজা আসার পড় থেকে ইফতারির, সেহেরী, তারাবী নামাজের পূর্ব মূহূর্তে বিদ্যুৎ চলে গেলে তারাবী শেষ হওয়ার পড়ে আসে বলে এলাকায় অভিযোগ রয়েছে। আর.ই.বি ও বি.পি.ডি.পি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে বিদ্যুৎতের যে চাহিদা দরকার উৎপাদন হচ্ছে তার চেয়ে কম। এই কারণে কয়েক ঘন্টা বিদ্যুৎ লোডশেডিং হচ্ছে বলে জানা গেছে। বাজিতপুর বি.পি.ডি.পির নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী এই প্রতিবেদককে বলেন, কখন বিদ্যুৎ লোডশেডিং দেওয়া হয় তার কাছে তেমন কোনো নিদের্শনা নেই বলে উল্লেখ করেন।