সুপার সাইক্লোণ আম্ফান বুধবার রাতে উপকুলীয় উপজেলা আমতলী ও তালতলীর উপর আঘাত হেনেছে। ঘূর্ণিঝড় আতঙ্কে ও উৎকন্ঠে উপকুলের মানুষের নিঘুম রাত কাটিয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের তান্ডবে উপকুলের দুই উপজেলায় দুই হাজার পাঁচ’শ ঘর সম্পর্ণ ও আশিংক বিধস্থ হয়েছে। বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধের বাহিরের অন্তত এক হাজার মাছের ঘের
করোনা ভাইরাসের কারনে মধ্যবিত্ত পরিবারের পরিস্থিতি দিন দিন খারাপ অবস্থার দিকে যাচ্ছে। কঠিন অনিশ্চয়তায় পড়ে তারা অন্ধকার দেখছেন চোখে মুখে। গরিব ও নিম্ন আয়ের মানুষের হাতে খাবার এবং প্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য তুলে দিচ্ছেন বর্তমান সরকারসহ সমাজের অনেক ধনী মানুষ। তবে মধ্যবিত্ত পরিবারের পাশে কেউ নেই। ঘরে
ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে বরগুনায় ব্যাপক ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে। বিধ্বস্ত হয়েছে প্রায় ১০ হাজার বাড়ি-ঘর। বিভিন্ন স্থানে বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে অর্ধশত গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। উপড়ে গেছে অসংখ্য গাছপালা। এছাড়াও প্রাবিত হয়েছে শতাধিক মাছের ঘের এবং ৩০০ হেক্টর সবজি ও ফসলের ক্ষেত। দুপুড়ে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত
ঘুর্ণিঝড় আম্ফানের প্রভাবে উপকুলীয় অঞ্চল আমতলী-তালতলীতে মঙ্গলবার বিকেল চারটা থেকে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি শুরু হয়েছে। এতে উপকুলের মানুষের মাঝে ঘুর্ণিঝড় আশঙ্ক বিরাজ করছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে মাইকিং করা হয়েছে।আমতলী ঘুর্ণিঝড় কর্মসূচি অফিস সুত্রে জানাগেছে, সুপার সাইক্লোণ আম্ফান পায়রা সমুদ্র বন্দর
আমতলী-তালতলী উপজেলার দুই কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধ সুপার সাইক্লোণ আম্ফানের ঝুঁকিতে রয়েছে। প্রবল বেগে আম্ফান উপকুলে আঘাত হানলে পায়রা নদী সংলগ্ন এ বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধ ভেঙ্গে ছয়টি ইউনিয়ন পানিতে প্লাবিত হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এতে বাঁধ এলাকায় বসবাসরত অন্তত ৩০ হাজার মানুষ আতঙ্কে রয়েছে।
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় আম্পান উত্তর দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে বর্তমানে পশ্চিম মধ্যবঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আজ বিকাল ০৩টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১০৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১০১৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা
ধেয়ে আসছে ঘুর্ণিঝড় আম্ফান। আমতলী-তালতলী উপকুলের সাগর ও পায়রা নদী সংলগ্ন অঞ্চলের লক্ষাধীক মানুষ ঘুর্ণিঝড় আম্ফানের ঝুঁকিতে রয়েছে। ঘুর্ণিঝড় আম্ফানের আতঙ্ক থাকলেও সাগর ও নদী পাড়ের জেলে পল্লী মানুষের নেই সচেতনতা। উপকুলের মানুষকে রক্ষায় উপজেলা প্রশাসন ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে। সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে মানুষকে আশ্রয়
বরগুনায় নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে দুজনের শরীরে। সোমবার সকাল পর্যন্ত সিভিল সার্জন অফিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের দেয়া তথ্যমতে জেলায় করোনা ভাইরাস আক্রান্ত মোট ৪২ জন। এদের মধ্য সু¯হ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২৭ জন। চিকিৎসাধীন রয়েছে ১৩ জন। মারা গেছে দুই জন। শুক্রবার বিকালে শহরের পশ্চিম
আমতলীতে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যবসায়ী দম্পতি করোনা মুক্ত হয়েছেন। করোনা মুক্ত হওয়ায় এলাকার মানুষের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে। করোনা আক্রান্ত দম্পতি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছেন। তবে তাদের আরো ১৪ দিন হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে বলে জানান উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা শংকর প্রসাদ
প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস জয়ী তরুন চিকিৎসক আমতলীর কৃতী সন্তান ডাঃ মোঃ মনিরুজ্জামান খাঁন আবার করোনা যুদ্ধের অপেক্ষায় হাসপাতালের প্রাতিষ্টানিক কোয়ারেন্টাইনে আছেন। গত শুক্রবার ঢাকার কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে থেকে করোনা ভাইরাস মুক্ত ছাড়পত্র পেয়েছেন তিনি। শনিবার তার কর্মস্থল বাখেরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রাতিষ্টানিক কোয়ারেন্টাইনে অবস্থান করছেন।