করোনার উপসর্গ নিয়ে রোববার বেলা সাড়ে এগারোটার দিকে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালের আইসোলেশনে ভর্তি করা এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া থানার শৌলা গ্রামের বাসিন্দা মোঃ শাহজাহান (৩২) শ্বাসকস্ট নিয়ে পিরোজপুর হাসপাতালে ভর্তি হন। সেখান থেকে তাকে শেবাচিম হাসপাতালের আইসোলেশনে ভর্তি
নতুন করে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে কর্মরত তিনজন চিকিৎসক করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১০টায় জেলা প্রশাসনের মিডিয়া সেলে এ তথ্য জানানো হয়েছে।সূত্রমতে, চিহ্নিতদের মধ্যে একজন শেবাচিম হাসপাতালের মেডিসিন-২ ইউনিটের মেডিকেল কর্মকর্তা ও অপর দুইজন হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক। ইন্টার্ন দুইজন গত ১৬ এপ্রিল করোনায়
করোনা মোকাবেলায় লকডাউনে থাকা জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলার চিকিৎসক ডাঃ হিরন্ময় হালদারের বাড়িতে বাগেরহাট থেকে মেয়ে ও জামাতা আসায় ওই চিকিৎসকের বাড়ি শনিবার দুপুরে লকডাউন করে দিয়েছে প্রশাসন।জানা গেছে, বাগেরহাট উপজেলার মোড়লগঞ্জ থেকে আগৈলঝাড়া উপজেলার গৈলা ইউনিয়নের সুজনকাঠি গ্রামে ডাঃ হিরন্ময় হালদারের বাড়িতে শুক্রবার আসেন তার
মাদক নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের বরিশাল নগরীর সুরক্ষিত বড় অফিস। চারিদিকে প্রাচীর ঘেরা। শনিবার সকাল থেকেই এর গেটে জটলা দেখে হাজির হন বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন বাংলা ভিশনের বরিশাল প্রতিনিধির ক্যামেরাম্যান। ভিড় ঠেলে ভিতরে ঢুকে দেখেন গ্যালন ভর্তি করে লিকুইড মদ বিক্রি হচ্ছে।ক্যামেরাম্যান কামাল হোসেন জানান, তিনি ভিতরে
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সরকারের নির্দেশে গৃহে থাকা কর্মহীন নিন্ম ও মধ্যবিত্ত পরিবারের মাঝে নিজেদের রেশনের খাদ্য সহায়তা হিসেবে ঘরে ঘরে পৌঁছে দিয়েছেন বরিশাল শেখ হাসিনা সেনানিবাসের সেনা সদস্যরা। শনিবার সকালে নগরীর বিভিন্ন এলাকার বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে সেনাসদস্যরা এসব খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন।সেনা কর্মকর্তারা জানান, সমাজের
করোনা ভাইরাসের কারণে গৃহবন্ধী পরিবারদের মাঝে হাইজিন সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার দিনব্যাপী স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা জাগোনারী, আভাস, ইউকেএইড ও স্টার্ট ফান্ডের যৌথ আয়োজনে জেলার গৌরনদী উপজেলার মাহিলাড়া ইউনিয়নের একশ’ পরিবারের মাঝে হাইজিন সামগ্রী বিতরণ করেন ইউপি চেয়ারম্যান সৈকত গুহ পিকলু। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত
জেলেদের জন্য বরাদ্দকৃত সরকারী ১৮৪ বস্তা চাল উদ্ধারের পর চরম হতাশা বিরাজ করছে জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের ১, ২, ৩, ৪ ও ৫ নং ওয়ার্ডের প্রায় ৭০ জন জেলে পরিবারের মাঝে। চলমান করোনা পরিস্থিতিতে তারা জরুরি ভিত্তিতে তাদের প্রতিজনের জন্য বরাদ্দকৃত ৮০ কেজি করে
করোনা ভাইরাসে সংক্রমিত (কোভিড-১৯) রোগীদের চিকিৎসায় বরিশাল-ঢাকা রুটের যাত্রীবাহী লঞ্চ সুরভী-৮ কে ভাসমান আইসোলেশন ইউনিট হিসেবে প্রস্তুত করা হয়েছে। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) সহযোগিতায় ও বরিশাল জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় এ ভাসমান আইসোলেশন ইউনিট প্রস্তুত করা হয়েছে।শুক্রবার রাতে বরিশাল নদী বন্দরের টার্মিনালে ‘ভাসমান আইসোলেশন
জেলায় করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ার আগ থেকেই কঠোর অবস্থানে মাঠে নামে জেলা প্রশাসন। করোনা শনাক্তের পর সম্পূর্ণ বরিশাল জেলাকে লকডাউন (অবরুদ্ধ) ঘোষণা করা হয়। করোনা পরিস্থিতির শুরু থেকেই অদ্যবর্ধি জেলা প্রশাসন, পুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও চিকিৎসকদের তোড়জোড় ছিলো চোখে পড়ার মতো। বরিশালবাসীকে নিরাপদে
বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তিনজন রোগির করোনা পরীক্ষায় পজেটিভ এসেছে। এরমধ্যে একজন পুরুষ চিকিৎসক, একজন মেডিকেল ছাত্র, অপরজন বরগুনা জেলার বাসিন্দা। চিকিৎসক আক্রান্ত হওয়ায় সাধারণ চিকিৎসকদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পরেছে। শুক্রবার দিবাগত রাতে হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ মোহাম্মদ বাকির হোসেন তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে